অনেকে জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ বললেও আমরাই স্বাধীনতার পক্ষে

অপশাসন ও দুঃশাসনমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়তে আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করার জন্য সবাইকে মাঠে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এ টি এম আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি বললেও প্রকৃতপক্ষে জামায়াতই স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি। শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় মোহাম্মদপুর টাউন হল শহীদ পার্ক মাঠে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা-১৩ আসন আয়োজিত ছাত্র, যুব ও নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ টি এম আজহারুল ইসলাম বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা জামায়াতকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি আখ্যা দিলেও প্রকৃতপক্ষে জামায়াতই স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি। শত জুলুম-নির্যাতনের মধ্যেও জামায়াত নেতাদের দেশত্যাগ না করাই এর বাস্তব প্রমাণ। যিনি ‘শেখের বেটি পালায় না’ বলে গর্ব করেছিলেন, তিনিই আজ দেশত্যাগ করে প্রমাণ করেছেন কে প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি। তিনি আরও বলেন, ইসলাম এদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের একমাত্র গ্যারান্টি।

অনেকে জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ বললেও আমরাই স্বাধীনতার পক্ষে

অপশাসন ও দুঃশাসনমুক্ত নতুন বাংলাদেশ গড়তে আগামী নির্বাচনে দাঁড়িপাল্লার বিজয় নিশ্চিত করার জন্য সবাইকে মাঠে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদ সদস্য এ টি এম আজহারুল ইসলাম। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা জামায়াতকে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি বললেও প্রকৃতপক্ষে জামায়াতই স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি।

শুক্রবার (২৮ নভেম্বর) বিকেল ৩টায় মোহাম্মদপুর টাউন হল শহীদ পার্ক মাঠে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ঢাকা-১৩ আসন আয়োজিত ছাত্র, যুব ও নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ টি এম আজহারুল ইসলাম বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষরা জামায়াতকে স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষ শক্তি আখ্যা দিলেও প্রকৃতপক্ষে জামায়াতই স্বাধীনতার স্বপক্ষ শক্তি। শত জুলুম-নির্যাতনের মধ্যেও জামায়াত নেতাদের দেশত্যাগ না করাই এর বাস্তব প্রমাণ। যিনি ‘শেখের বেটি পালায় না’ বলে গর্ব করেছিলেন, তিনিই আজ দেশত্যাগ করে প্রমাণ করেছেন কে প্রকৃতপক্ষে স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি।

তিনি আরও বলেন, ইসলাম এদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, গণতন্ত্র ও আইনের শাসনের একমাত্র গ্যারান্টি। বিগত ৫৪ বছরে মানুষের তৈরি আইনে দেশ চললেও জনগণের মুক্তি আসেনি। যারা আল্লাহকে ভয় করেন তারাই সুশাসন ও কল্যাণ প্রতিষ্ঠা করতে পারেন। অতীতে জামায়াতের মন্ত্রী-এমপিরা এক পয়সার দুর্নীতিও করেননি। তাই আগামী নির্বাচনে জামায়াত ক্ষমতায় গেলে দেশকে কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা সম্ভব হবে।

তিনি যোগ করেন, জুলাই বিপ্লবের মাধ্যমে দেশ নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। কিন্তু নির্বাচনি আবহ সৃষ্টি হলেও নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র এখনো অব্যাহত। আমরা চাইছি জুলাই সনদ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গণভোটের পর নির্বাচন হোক। তবে একটি পক্ষ গণভোটে রাজি হলেও তারা সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোটের পক্ষে, যা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে পারে। এ কারণে সম্ভাব্য যে কোনো বিশৃঙ্খলার দায়ভার অন্তর্বর্তী সরকারকেই নিতে হবে। তিনি সবার জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করার দাবি জানান।

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেন, দেশে নির্বাচনি আবহ ও দাঁড়িপাল্লার পক্ষে গণজোয়ার সৃষ্টি হলেও ষড়যন্ত্র বন্ধ নেই। তাই সব বাধা-প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করে সৎ ও যোগ্য প্রার্থীদের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে। তিনি দ্বীন প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।

আরএএস/এএমএ/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow