আকর্ষণীয় দাড়ি চাইলে প্রয়োজন বাড়তি যত্নের, রইল টিপস
নিয়মিত দাড়ির গ্রুমিং ও কেয়ার প্রয়োজন। দাড়ির যত্ন নিতে সেলুনে ছোটার প্রয়োজন নেই। বাড়িতেই তা সেরে নিতে পারেন। রইল দাড়ি যত্ন নেওয়ার টিপস।
বিয়ারড লুকের ভক্ত বহু মহিলাই। পুরুষদের স্টাইলিংয়ের অন্যতম হাতিয়ার হলো দাড়ি। বিয়ারড লুক একাংশের মহিলাদেরও বেশ পছন্দের। দাড়ি স্টাইলকে আকর্ষণীয় করে তোলে ঠিকই, কিন্তু এর সঠিক যত্ন না নিলে তা হয়ে উঠতে পারে রুক্ষ, খুশকিতে ভর্তি।
আরও পড়ুন : কিছু ছোট পরিবর্তনেই বদলে যাবে আপনার পুরো লুক
আরও পড়ুন : শীতকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল ভালো নাকি ক্ষতি?
তাই নিয়মিত দাড়ির গ্রুমিং ও কেয়ার প্রয়োজন। দাড়ির যত্ন নিতে সেলুনে ছোটার প্রয়োজন নেই। বাড়িতেই তা সেরে নিতে পারেন। রইল দাড়ি যত্ন নেওয়ার টিপস।
বাড়িতে দাড়ির যত্ন নেওয়ার উপায় কী?
নিয়মিত পরিষ্কার রাখা
দাড়িতে ধুলো, ঘাম ও ত্বকের তেল জমে দ্রুত নোংরা হয়। ফলে ব্রণ ও ইনফেকশন হতে পারে। সপ্তাহে ২-৩ দিন মাইল্ড শ্যাম্পু বা সালফেট-ফ্রি ফেস ওয়াশ দিয়ে দাড়ি পরিষ্কার করুন। খুব তেলতেলে ত্বক হলে একদিন পরপরও ধুতে পারেন। তবে প্রতিদিন শ্যাম্পু করা ঠিক নয়, এতে দাড়ি শুষ্ক হয়ে যায়। পরিষ্কার করার সময় আঙুল দিয়ে দাড়ির নিচের ত্বক ভালোভাবে ঘষে পরিষ্কার
নিয়মিত দাড়ির গ্রুমিং ও কেয়ার প্রয়োজন। দাড়ির যত্ন নিতে সেলুনে ছোটার প্রয়োজন নেই। বাড়িতেই তা সেরে নিতে পারেন। রইল দাড়ি যত্ন নেওয়ার টিপস।
বিয়ারড লুকের ভক্ত বহু মহিলাই। পুরুষদের স্টাইলিংয়ের অন্যতম হাতিয়ার হলো দাড়ি। বিয়ারড লুক একাংশের মহিলাদেরও বেশ পছন্দের। দাড়ি স্টাইলকে আকর্ষণীয় করে তোলে ঠিকই, কিন্তু এর সঠিক যত্ন না নিলে তা হয়ে উঠতে পারে রুক্ষ, খুশকিতে ভর্তি।
আরও পড়ুন : কিছু ছোট পরিবর্তনেই বদলে যাবে আপনার পুরো লুক
আরও পড়ুন : শীতকালে ঠান্ডা পানিতে গোসল ভালো নাকি ক্ষতি?
তাই নিয়মিত দাড়ির গ্রুমিং ও কেয়ার প্রয়োজন। দাড়ির যত্ন নিতে সেলুনে ছোটার প্রয়োজন নেই। বাড়িতেই তা সেরে নিতে পারেন। রইল দাড়ি যত্ন নেওয়ার টিপস।
বাড়িতে দাড়ির যত্ন নেওয়ার উপায় কী?
নিয়মিত পরিষ্কার রাখা
দাড়িতে ধুলো, ঘাম ও ত্বকের তেল জমে দ্রুত নোংরা হয়। ফলে ব্রণ ও ইনফেকশন হতে পারে। সপ্তাহে ২-৩ দিন মাইল্ড শ্যাম্পু বা সালফেট-ফ্রি ফেস ওয়াশ দিয়ে দাড়ি পরিষ্কার করুন। খুব তেলতেলে ত্বক হলে একদিন পরপরও ধুতে পারেন। তবে প্রতিদিন শ্যাম্পু করা ঠিক নয়, এতে দাড়ি শুষ্ক হয়ে যায়। পরিষ্কার করার সময় আঙুল দিয়ে দাড়ির নিচের ত্বক ভালোভাবে ঘষে পরিষ্কার করুন।
দাড়ি কন্ডিশনিং অত্যন্ত জরুরি
শ্যাম্পুর পর দাড়িতে কন্ডিশনার বা প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করলে দাড়ি নরম থাকে। চাইলে বাড়িতে নারকেল তেল, অলিভ অয়েল, অরগান অয়েল বা বাদাম তেল হালকা গরম করে দাড়িতে লাগাতে পারেন। এটি চুলকে নরম করে, জট ছাড়ায় এবং চুলকানি কমায়। সপ্তাহে অন্তত ২-৩ বার এই থেরাপি করলে দাড়ির টেক্সচার ভালো হয়।
দাড়িতে আঁচাড়ানো প্রয়োজন
নিয়মিত দাড়ি চিরুনি দিয়ে আঁচড়ালে জট ধরে না। দাড়ি ঘন দেখায়। চুলের বৃদ্ধি ভালো হয়। দাড়ির জন্য বিশেষ চিরুনি ব্যবহার করা ভালো।
স্কিন এক্সফোলিয়েশন জরুরি
দাড়ির নিচের ত্বকে মৃত কোষ জমে চুলকানি ও খুশকি তৈরি হয়। তাই সপ্তাহে ১-২ দিন স্ক্রাব করুন। চাইলে ঘরোয়া স্ক্রাবার বানাতে পারেন- চিনি, কফি ও মধু মিশিয়ে দাড়ির নিচে আলতো ঘষে পরিষ্কার করে নিন। এতে রক্তসঞ্চালন বাড়ে, নতুন দাড়ি গজাতেও সাহায্য করে।
দাড়ির সঠিক ট্রিমিং প্রয়োজন
বাড়িতেই ট্রিমার দিয়ে মাসে ১-২ বার দাড়ির শেপ ঠিক করে নিন। গালের লাইন পরিষ্কার করে নিন। নেকলাইন ঠিক রাখুন। অতিরিক্ত লম্বা বা বেঁকে থাকা চুল কেটে দিন। যদি দাড়ি বাড়াতে চান, তবে দেড়-দুই মাস ট্রিম না করে শুধু নিচের লাইন ও নেকলাইন পরিষ্কার করলেই হবে।
দাড়ির ত্বকের কেয়ার
যাদের ত্বক সংবেদনশীল, তাদের দাড়ির নিচে ব্রণ বা লালচে র্যাশ হতে পারে। এ ক্ষেত্রে অ্যালোভেরা জেল, টি-ট্রি অয়েল মিশ্রিত সিরাম বা হালকা ময়েশ্চারাইজার ব্যবহার করুন। এগুলো ব্যাকটেরিয়া রোধ করে ও দাড়ির নিচের ত্বককে শান্ত রাখে।
আরও পড়ুন : শীতে নরম তুলতুলে হাত চাইলে যা করবেন
আরও পড়ুন : পায়ে যেসব লক্ষণে বুঝবেন আপনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত
সূত্র : এই সময় অনলাইন