‘আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও খিদে থেকে বাঁচতে পারছি না’

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে লাগা আগুনে অসংখ্য ঘর পুড়ে গেছে। বিকেলে লাগা আগুন রাত ৯টা পর্যন্তও দাউদাউ করে জ্বলছে। ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৯টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রাণপণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগুন থেকে বাঁচতে বস্তি ছেড়ে বনানী-গুলশানের বিভিন্ন সড়কে আশ্রয় নিয়েছেন বাসিন্দারা। কিন্তু ক্ষুদা ও শীতে জবুথবু হয়ে কান্না করছে তাদের সঙ্গে থাকা শিশুরা। এমন অবস্থায় সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা চেয়েছেন অভিভাবকেরা। কড়াইল বস্তির বাসিন্দা মাহবুব হোসেন বলেন, আগুন লাগার পর জীবন নিয়ে বের হয়েছি। পকেটে কোনো টাকা-পয়সাও ছিল না। এখন তিন বছরের ছেলে শীতে এবং ক্ষুদায় কাঁদছে। কিন্তু খাবার কোথায় পাবো। পরিচিত সবার বাসা পুড়ে গেছে। তিনি বলেন, কড়াইল বস্তির চারপাশে দেশের সবচেয়ে ধনী মানুষের বাস। তারাসহ ঢাকার বিত্তবানদের সহযোগিতা চাই। আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও ক্ষুদা থেকে বাঁচতে পারছি না। কড়াইল বস্তিতে রিকশা গ্যারেজে কাজ করতেন জামাল হোসেন। আগুনে তার গ্যারেজ ও বাসা পুড়ে গেছে। তিনি জানান, তার স্ত্রী ঘরে তালা দিয়ে বনানীর একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজে গেছেন। সঙ্গে করে দেড় বছরের বাচ্চাটাও নিয়েছিলেন। এ কারণে আগুন লাগার পর ঘরের তালা ভেঙে ঘ

‘আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও খিদে থেকে বাঁচতে পারছি না’

রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে লাগা আগুনে অসংখ্য ঘর পুড়ে গেছে। বিকেলে লাগা আগুন রাত ৯টা পর্যন্তও দাউদাউ করে জ্বলছে। ফায়ার সার্ভিসের মোট ১৯টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে প্রাণপণে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আগুন থেকে বাঁচতে বস্তি ছেড়ে বনানী-গুলশানের বিভিন্ন সড়কে আশ্রয় নিয়েছেন বাসিন্দারা।

কিন্তু ক্ষুদা ও শীতে জবুথবু হয়ে কান্না করছে তাদের সঙ্গে থাকা শিশুরা। এমন অবস্থায় সমাজের বিত্তবানদের সহযোগিতা চেয়েছেন অভিভাবকেরা।

‘আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও খিদে থেকে বাঁচতে পারছি না’

কড়াইল বস্তির বাসিন্দা মাহবুব হোসেন বলেন, আগুন লাগার পর জীবন নিয়ে বের হয়েছি। পকেটে কোনো টাকা-পয়সাও ছিল না। এখন তিন বছরের ছেলে শীতে এবং ক্ষুদায় কাঁদছে। কিন্তু খাবার কোথায় পাবো। পরিচিত সবার বাসা পুড়ে গেছে।

তিনি বলেন, কড়াইল বস্তির চারপাশে দেশের সবচেয়ে ধনী মানুষের বাস। তারাসহ ঢাকার বিত্তবানদের সহযোগিতা চাই। আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও ক্ষুদা থেকে বাঁচতে পারছি না।

‘আগুন থেকে বাঁচলেও শীত ও খিদে থেকে বাঁচতে পারছি না’

কড়াইল বস্তিতে রিকশা গ্যারেজে কাজ করতেন জামাল হোসেন। আগুনে তার গ্যারেজ ও বাসা পুড়ে গেছে। তিনি জানান, তার স্ত্রী ঘরে তালা দিয়ে বনানীর একটি বাসায় গৃহকর্মীর কাজে গেছেন। সঙ্গে করে দেড় বছরের বাচ্চাটাও নিয়েছিলেন। এ কারণে আগুন লাগার পর ঘরের তালা ভেঙে ঘরে ঢুকতে পারেননি তিনি। এখন পরিবার নিয়ে রাস্তায় আছেন তিনি।

তিনি বলেন, এখন শীতে বাচ্চার খুব কষ্ট হচ্ছে। আমাদেরও ক্ষুদাও লেগেছে। কিন্তু খাবার কেনার টাকা নেই। সবার সহযোগিতা চাই।

এমএমএ/এমআইএইচএস/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow