আ.লীগের আরও এক নেতা গ্রেপ্তার

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আজগর আলীকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে দেবীগঞ্জ পৌরসভার কাঁচারীপাড়া এলাকায় অবস্থিত সাব রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে গ্ৰেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃত আজগর আলী উপজেলার দন্ডপাল ইউনিয়নের শান্তিনগর এলাকার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি বর্তমানে দন্ডপাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন। গ্ৰেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মনিরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, দেবীগঞ্জ থানায় দায়েরকৃত সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আজগর আলীকে গ্ৰেপ্তার করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে। উল্লেখ্য, গত ৫ জুন পঞ্চগড় সদর উপজেলার ইসলামবাগ এলাকার মো. জুয়েল রানা বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ থানায় ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ মোট ৭২ জনের নাম উল্লেখ করা হয় এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৩০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়। মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, আসামির

আ.লীগের আরও এক নেতা গ্রেপ্তার

পঞ্চগড়ের দেবীগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা ও ইউপি চেয়ারম্যান আজগর আলীকে গ্ৰেপ্তার করেছে পুলিশ।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুরে দেবীগঞ্জ পৌরসভার কাঁচারীপাড়া এলাকায় অবস্থিত সাব রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ের সামনে থেকে তাকে গ্ৰেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারকৃত আজগর আলী উপজেলার দন্ডপাল ইউনিয়নের শান্তিনগর এলাকার মৃত আবুল কাশেমের ছেলে। তিনি বর্তমানে দন্ডপাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্বে রয়েছেন।

গ্ৰেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে দেবীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ কে এম মনিরুজ্জামান চৌধুরী বলেন, দেবীগঞ্জ থানায় দায়েরকৃত সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আজগর আলীকে গ্ৰেপ্তার করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে দুপুরে তাকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৫ জুন পঞ্চগড় সদর উপজেলার ইসলামবাগ এলাকার মো. জুয়েল রানা বাদী হয়ে দেবীগঞ্জ থানায় ২০০৯ সালের সন্ত্রাসবিরোধী আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীসহ মোট ৭২ জনের নাম উল্লেখ করা হয় এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৩০০ থেকে ৫০০ জনকে আসামি করা হয়।

মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়, আসামিরা রাষ্ট্রবিরোধী গোপন বৈঠক, সহিংসতা ছড়ানো, রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি এবং ইসলামী ব্যাংক ও বিএনপি-জামায়াত নেতাদের বাড়িতে হামলার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিলেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow