ইন্দোনেশিয়ায় নৌকা ডুবি, স্পেনের একই পরিবারের ৪ সদস্য নিখোঁজ
ইন্দোনেশিয়ায় একটি পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে যাওয়ার ঘটনায় স্পেনের চার সদস্যের একটি পরিবার নিখোঁজ রয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আন্তারা এ তথ্য জানিয়েছে। প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা লাবুয়ান বাজোর কাছে পাদার দ্বীপ প্রণালিতে নৌকাটি ডুবে যায়। দুর্ঘটনার সময় নৌকাটিতে মোট ১১ জন আরোহী ছিলেন। নৌডুবির পর সাতজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন দুইজন স্প্যানিশ পর্যটক, চারজন ক্রু সদস্য এবং একজন ট্যুর গাইড। তবে স্পেনের চার সদস্যের একটি পরিবারের কোনো খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। নিখোঁজদের উদ্ধারে আজও তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে। লাবুয়ান বাজো বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় তিন মিটার (১০ ফুট) উচ্চতার ঢেউয়ের কারণে নৌকাটি ডুবে যায়। বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান স্টিফেনাস রিসদিয়ান্তো আন্তারাকে বলেন, উঁচু ঢেউয়ের কারণে প্রাথমিক তল্লাশি অভিযান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল। উল্লেখ্য, প্রায় ১৭ হাজার দ্বীপ নিয়ে গঠিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় নৌ-দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বৈরী আবহাওয়া এসব দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেব
ইন্দোনেশিয়ায় একটি পর্যটকবাহী নৌকা ডুবে যাওয়ার ঘটনায় স্পেনের চার সদস্যের একটি পরিবার নিখোঁজ রয়েছে। শনিবার (২৭ ডিসেম্বর) রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা আন্তারা এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) রাতে জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা লাবুয়ান বাজোর কাছে পাদার দ্বীপ প্রণালিতে নৌকাটি ডুবে যায়। দুর্ঘটনার সময় নৌকাটিতে মোট ১১ জন আরোহী ছিলেন।
নৌডুবির পর সাতজনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন দুইজন স্প্যানিশ পর্যটক, চারজন ক্রু সদস্য এবং একজন ট্যুর গাইড। তবে স্পেনের চার সদস্যের একটি পরিবারের কোনো খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি। নিখোঁজদের উদ্ধারে আজও তল্লাশি অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
লাবুয়ান বাজো বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রায় তিন মিটার (১০ ফুট) উচ্চতার ঢেউয়ের কারণে নৌকাটি ডুবে যায়। বন্দর কর্তৃপক্ষের প্রধান স্টিফেনাস রিসদিয়ান্তো আন্তারাকে বলেন, উঁচু ঢেউয়ের কারণে প্রাথমিক তল্লাশি অভিযান চালানো কঠিন হয়ে পড়েছিল।
উল্লেখ্য, প্রায় ১৭ হাজার দ্বীপ নিয়ে গঠিত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় নৌ-দুর্ঘটনা প্রায়ই ঘটে। দুর্বল নিরাপত্তা ব্যবস্থা ও বৈরী আবহাওয়া এসব দুর্ঘটনার অন্যতম প্রধান কারণ হিসেবে ধরা হয়।
কেএম
What's Your Reaction?