এই সরকারের আমলেই রায় কার্যকর দেখতে চান সাংবাদিক তুরাবের ভাই

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর দেখতে চান জুলাই শহীদ সিলেটের সাংবাদিক এটি এম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর। সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জুলাই হত্যা মামলার রায়ে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন। জাবুর বলেন, ‌‘রায় ঘোষণায় আমরা খুবই খুশি। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর করতে হবে। তা নাহলে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই সাংবাদিক তুরাব হত্যা মামলার ১৮ জন আসামির মধ্যে মাত্র দুজন গ্রেফতার হয়েছেন। বাকি ১৬ জনকেও দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানাই।’ সোমবার দুপুরে ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী। আহমেদ জামিল/এসআর/এমএস

এই সরকারের আমলেই রায় কার্যকর দেখতে চান সাংবাদিক তুরাবের ভাই

অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ই মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর দেখতে চান জুলাই শহীদ সিলেটের সাংবাদিক এটি এম তুরাবের ভাই আবুল আজরফ আহসান জাবুর।

সোমবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) জুলাই হত্যা মামলার রায়ে শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান খান কামালের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।

জাবুর বলেন, ‌‘রায় ঘোষণায় আমরা খুবই খুশি। তবে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েই দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসি কার্যকর করতে হবে। তা নাহলে শহীদদের আত্মা শান্তি পাবে না।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমার ভাই সাংবাদিক তুরাব হত্যা মামলার ১৮ জন আসামির মধ্যে মাত্র দুজন গ্রেফতার হয়েছেন। বাকি ১৬ জনকেও দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানাই।’

সোমবার দুপুরে ঐতিহাসিক এই রায় ঘোষণা করেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন বিচারপতি শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

আহমেদ জামিল/এসআর/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow