ওসমান হাদির স্মৃতিস্তম্ভ চায় পরিবার
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ছোট বোন জামাই আমির হোসেন হাওলাদার বলেছেন, হাদির উত্থান হয়েছিল শাহবাগে। সেই শাহবাগে যেন একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হয়। আর ওর যে কাব্যগ্রন্থ আছে সেগুলো যেন পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে হাদির জন্মস্থান ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এসব বলেন।
আমির হোসেন বলেন, সারা দেশের মানুষ ওরে যেভাবে ভালোবাসত সেই ভালোবাসা এমনি এমনি সৃষ্টি হয়নি। সেটা তার অর্জন ছিল। পরিবারের সবার কাছে হাদি ছিল অত্যন্ত স্নেহের ও আদরের। এলাকাবাসীর কাছেও প্রিয় ছিল হাদি।
তিনি বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকারীকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত বিচার করা না হবে ততক্ষণে আমরা থামব না। আমাদের কোনোভাবেই সান্ত্বনা দেওয়া যাবে না। কারণ আমরা যে হাদিকে হারিয়েছি সেই হাদি ৫৫ বছরে জন্ম নেবে না।
দাফনের বিষয়ে তিনি বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ঢাকায় আসার পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। হাদির লেখালিখিতে আমরা লক্ষ্য করেছি—যদি কেউ ওকে মেরে ফেলে তাহ
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র এবং আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা-৮ আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী শরিফ ওসমান হাদির ছোট বোন জামাই আমির হোসেন হাওলাদার বলেছেন, হাদির উত্থান হয়েছিল শাহবাগে। সেই শাহবাগে যেন একটি স্মৃতিস্তম্ভ করা হয়। আর ওর যে কাব্যগ্রন্থ আছে সেগুলো যেন পাঠ্যপুস্তকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
শুক্রবার (১৯ ডিসেম্বর) সকালে হাদির জন্মস্থান ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার খাসমহল এলাকায় সাংবাদিকদের সঙ্গে তিনি এসব বলেন।
আমির হোসেন বলেন, সারা দেশের মানুষ ওরে যেভাবে ভালোবাসত সেই ভালোবাসা এমনি এমনি সৃষ্টি হয়নি। সেটা তার অর্জন ছিল। পরিবারের সবার কাছে হাদি ছিল অত্যন্ত স্নেহের ও আদরের। এলাকাবাসীর কাছেও প্রিয় ছিল হাদি।
তিনি বলেন, ওসমান হাদির হত্যাকারীকে আইনের আওতায় এনে বিচারের দাবি জানাচ্ছি। যতক্ষণ পর্যন্ত বিচার করা না হবে ততক্ষণে আমরা থামব না। আমাদের কোনোভাবেই সান্ত্বনা দেওয়া যাবে না। কারণ আমরা যে হাদিকে হারিয়েছি সেই হাদি ৫৫ বছরে জন্ম নেবে না।
দাফনের বিষয়ে তিনি বলেন, পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। ঢাকায় আসার পরে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। হাদির লেখালিখিতে আমরা লক্ষ্য করেছি—যদি কেউ ওকে মেরে ফেলে তাহলে তার বাবার পাশে কবরটা দেওয়ার কথা বলেছেন।
এর আগে শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাজধানীর পল্টনে বক্স কালভার্ট রোড দিয়ে রিকশায় যাওয়ার সময়ে মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে গুলি করে দুর্বৃত্তরা। পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য সোমবার এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ওসমান হাদিকে সিঙ্গাপুরে নেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।