কবরস্থানের জায়গা দখল ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় কবরস্থানের জায়গা জোরপূর্বক দখল এবং মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী পরিবার। শনিবার দুপুরে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের কাশিমপুর কবরস্থানের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন। মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, কাশিমপুর গ্রামের মাকসুদ মিয়া কবরস্থানের প্রায় ১৫ শতক জায়গা জোরপূর্বক দখল করে রেখেছেন। শুধু তাই নয়, তার বিরুদ্ধে কথা বললেই তিনি একের পর এক মামলা দিয়ে এলাকাবাসীকে হয়রানি করেন। বক্তারা জানান, ভূমি সংক্রান্ত একাধিক মামলায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের সাধারণ মানুষকে ভোগান্তিতে ফেলছেন। মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সুলেমান মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য কাকলী আক্তার, আল আমিন, সুলেমান ভূইয়া, আকবর পান্না ফকির, সৈয়দ হোসেন, ফরিদ হোসেন, আক্তার হোসেন সরকারসহ আরও অনেকে। সুলেমান মিয়া বলেন, “কাশিমপুর কবরস্থানের মোট জায়গা ১০২ শতক এবং মসজিদের জায়গা ২২ শতক। কিন্তু মাকসুদ মিয়া ও তার লোকজন কবরস্থানের পশ্চিম পাশে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১৫ শতক জায়গা দখল করে নিয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করলেই তারা মামলা দিয়ে হয়রানি করে।” সাবেক ইউপি সদস্য

কবরস্থানের জায়গা দখল ও মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বিজয়নগর উপজেলায় কবরস্থানের জায়গা জোরপূর্বক দখল এবং মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগে মানববন্ধন করেছে এলাকাবাসী ও ভুক্তভোগী পরিবার। শনিবার দুপুরে উপজেলার সিঙ্গারবিল ইউনিয়নের কাশিমপুর কবরস্থানের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অর্ধশতাধিক মানুষ অংশগ্রহণ করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা অভিযোগ করেন, কাশিমপুর গ্রামের মাকসুদ মিয়া কবরস্থানের প্রায় ১৫ শতক জায়গা জোরপূর্বক দখল করে রেখেছেন। শুধু তাই নয়, তার বিরুদ্ধে কথা বললেই তিনি একের পর এক মামলা দিয়ে এলাকাবাসীকে হয়রানি করেন। বক্তারা জানান, ভূমি সংক্রান্ত একাধিক মামলায় তিনি দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের সাধারণ মানুষকে ভোগান্তিতে ফেলছেন।

মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন সুলেমান মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য কাকলী আক্তার, আল আমিন, সুলেমান ভূইয়া, আকবর পান্না ফকির, সৈয়দ হোসেন, ফরিদ হোসেন, আক্তার হোসেন সরকারসহ আরও অনেকে।

সুলেমান মিয়া বলেন, “কাশিমপুর কবরস্থানের মোট জায়গা ১০২ শতক এবং মসজিদের জায়গা ২২ শতক। কিন্তু মাকসুদ মিয়া ও তার লোকজন কবরস্থানের পশ্চিম পাশে উত্তর-দক্ষিণে প্রায় ১৫ শতক জায়গা দখল করে নিয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করলেই তারা মামলা দিয়ে হয়রানি করে।”

সাবেক ইউপি সদস্য কাকলী বেগম বলেন, “মাকসুদ মিয়া একজন ভূমিদস্যু। আমরা আমাদের নিজস্ব জায়গায় গেলেও তারা বাধা দেয়। এতে এলাকায় চরম আতঙ্ক ও উত্তেজনা বিরাজ করছে।”

এ বিষয়ে জানতে চাইলে অভিযুক্ত মাকসুদ মিয়া অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, “কবরস্থানের পাশে আমাদের নিজস্ব জমি রয়েছে। কবরস্থানের জায়গা দখলের অভিযোগ সঠিক নয়।”

এলাকাবাসী দ্রুত প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করে কবরস্থানের জমি উদ্ধার ও মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবি জানান।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow