কমনওয়েলথ স্কলারশিপে একমাত্র বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠান ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি
একমাত্র বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুইন এলিজাবেথ কমনওয়েলথ স্কলারশিপস এর ২০২৬-২৭ অ্যাওয়ার্ড সাইকেলের জন্য নির্বাচিত হয়েছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি। অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ (এসিইউ) পরিচালিত এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের লক্ষ্য হলো কমনওয়েলথভুক্ত নিম্ন বা মধ্যম আয়ের দেশে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের দু’বছর মেয়াদি মাস্টার্স করার সুযোগ করে দেওয়া। স্কলারশিপটিতে কমনওয়েলথের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ফুল ফান্ডেড টিউশন ফি, মাসিক স্টাইপেন, রিটার্ন এয়ার টিকিট, আগমন ভাতা এবং গবেষণা সহায়তা অনুদান (শর্তসাপেক্ষে)। আবেদন করা যাবে আগামী ১৪ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত। এই অ্যাওয়ার্ড সাইকেলে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে মোট চারটি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকছে। সেগুলো হলো মাস্টার অব পাবলিক হেলথ, মাস্টার অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, মাস্টার অব এডুকেশন ইন এডুকেশনাল লিডারশিপ অ্যান্ড স্কুল ইমপ্রুভমেন্ট এবং মাস্টার অব সায়েন্স ইন বায়োটেকনোলজি। প্রার্থীদের ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি নির্ধারিত একাডেমিক ও ভর্তির যোগ্যতা থাকতে হবে। ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্র
একমাত্র বাংলাদেশি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে কুইন এলিজাবেথ কমনওয়েলথ স্কলারশিপস এর ২০২৬-২৭ অ্যাওয়ার্ড সাইকেলের জন্য নির্বাচিত হয়েছে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি।
অ্যাসোসিয়েশন অব কমনওয়েলথ ইউনিভার্সিটিজ (এসিইউ) পরিচালিত এই মর্যাদাপূর্ণ স্কলারশিপের লক্ষ্য হলো কমনওয়েলথভুক্ত নিম্ন বা মধ্যম আয়ের দেশে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের দু’বছর মেয়াদি মাস্টার্স করার সুযোগ করে দেওয়া।
স্কলারশিপটিতে কমনওয়েলথের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা পাবেন ফুল ফান্ডেড টিউশন ফি, মাসিক স্টাইপেন, রিটার্ন এয়ার টিকিট, আগমন ভাতা এবং গবেষণা সহায়তা অনুদান (শর্তসাপেক্ষে)। আবেদন করা যাবে আগামী ১৪ জানুয়ারি ২০২৬ পর্যন্ত।
এই অ্যাওয়ার্ড সাইকেলে ব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে মোট চারটি প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার সুযোগ থাকছে। সেগুলো হলো মাস্টার অব পাবলিক হেলথ, মাস্টার অব ডেভেলপমেন্ট স্টাডিজ, মাস্টার অব এডুকেশন ইন এডুকেশনাল লিডারশিপ অ্যান্ড স্কুল ইমপ্রুভমেন্ট এবং মাস্টার অব সায়েন্স ইন বায়োটেকনোলজি। প্রার্থীদের ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি নির্ধারিত একাডেমিক ও ভর্তির যোগ্যতা থাকতে হবে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার ড. ডেভিড ডাউল্যান্ড বলেন, ‘অনেক বৈশ্বিক সমস্যার সমাধান বাংলাদেশে পাওয়া সম্ভব। এই স্কলারশিপের মাধ্যমে কমনওয়েলথভুক্ত দেশের শিক্ষার্থীরা এখানে এসে মানুষজনের সঙ্গে যোগাযোগ তৈরি করতে পারবেন। পাশাপাশি তারা নতুন একটি দেশের সংস্কৃতি জানতে পারবেন। এটি তাদের জন্য সত্যিই একটি চমৎকার সুযোগ।’
What's Your Reaction?