কমলো স্বর্ণের দাম

রেকর্ড দামের কাছাকাছি পৌঁছানোর পর সোমবার বড় ধরনের দরপতনের মুখে পড়েছে রুপা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু। বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়ায় এবং ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি কিছুটা কমেছে, এমন ধারণায় নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় বাজারে চাপ তৈরি হয়। খবর রয়টার্সের।  স্পট স্বর্ণের দাম ১.৭ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪,৪৫৫ দশমিক ৩৫ ডলারে নেমে আসে। এর আগে শুক্রবার সোনা সর্বকালের সর্বোচ্চ ৪,৫৪৯ দশমিক ৭১ ডলারে পৌঁছেছিল। একই সময়ে ফেব্রুয়ারি ডেলিভারির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণের ফিউচার ১.৭ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৪,৪৭৪ দশমিক ৮০ ডলারে। রুপার বাজারে পতন আরও তীব্র। স্পট রুপার দাম ৫.১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৭৫ দশমিক ১৫ ডলারে নেমে আসে। এদিন লেনদেনের একপর্যায়ে রুপা সর্বোচ্চ ৮৩ দশমিক ৬২ ডলার ছুঁয়েছিল, যা ছিল নতুন রেকর্ড। প্ল্যাটিনামেও বড় দরপতন দেখা গেছে। স্পট প্ল্যাটিনামের দাম ৬.৯ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ২,২৮১ দশমিক ১৫ ডলারে দাঁড়ায়, আগেই যা ২,৪৭৮ দশমিক ৫০ ডলারের রেকর্ড স্পর্শ করেছিল। অন্যদিকে প্যালাডিয়ামের দাম ধসে পড়ে ১১.৯ শতাংশ, নেমে আসে আউন্সপ্রতি ১,৬৯৪ দশমিক ৭৫ ডলারে। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে দ্রুত মূল্যবৃদ্ধির

কমলো স্বর্ণের দাম

রেকর্ড দামের কাছাকাছি পৌঁছানোর পর সোমবার বড় ধরনের দরপতনের মুখে পড়েছে রুপা ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু। বিনিয়োগকারীরা মুনাফা তুলে নেওয়ায় এবং ভূরাজনৈতিক ঝুঁকি কিছুটা কমেছে, এমন ধারণায় নিরাপদ বিনিয়োগের চাহিদা হ্রাস পাওয়ায় বাজারে চাপ তৈরি হয়। খবর রয়টার্সের। 

স্পট স্বর্ণের দাম ১.৭ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৪,৪৫৫ দশমিক ৩৫ ডলারে নেমে আসে। এর আগে শুক্রবার সোনা সর্বকালের সর্বোচ্চ ৪,৫৪৯ দশমিক ৭১ ডলারে পৌঁছেছিল। একই সময়ে ফেব্রুয়ারি ডেলিভারির জন্য যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্ণের ফিউচার ১.৭ শতাংশ কমে দাঁড়ায় ৪,৪৭৪ দশমিক ৮০ ডলারে।

রুপার বাজারে পতন আরও তীব্র। স্পট রুপার দাম ৫.১ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ৭৫ দশমিক ১৫ ডলারে নেমে আসে। এদিন লেনদেনের একপর্যায়ে রুপা সর্বোচ্চ ৮৩ দশমিক ৬২ ডলার ছুঁয়েছিল, যা ছিল নতুন রেকর্ড।

প্ল্যাটিনামেও বড় দরপতন দেখা গেছে। স্পট প্ল্যাটিনামের দাম ৬.৯ শতাংশ কমে আউন্সপ্রতি ২,২৮১ দশমিক ১৫ ডলারে দাঁড়ায়, আগেই যা ২,৪৭৮ দশমিক ৫০ ডলারের রেকর্ড স্পর্শ করেছিল। অন্যদিকে প্যালাডিয়ামের দাম ধসে পড়ে ১১.৯ শতাংশ, নেমে আসে আউন্সপ্রতি ১,৬৯৪ দশমিক ৭৫ ডলারে।

বাজার বিশ্লেষকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে দ্রুত মূল্যবৃদ্ধির পর বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি কমাতে ও মুনাফা নিশ্চিত করতে বিক্রিতে ঝুঁকছেন। পাশাপাশি বৈশ্বিক উত্তেজনা কিছুটা প্রশমিত হওয়ার ধারণাও নিরাপদ সম্পদ হিসেবে মূল্যবান ধাতুর চাহিদা কমিয়ে দিয়েছে।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow