কুষ্টিয়ায় পুকুরে মিললো বৃদ্ধার হাত-পা বাঁধা মরদেহ

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় খায়রুন নেছা (৮০) নামের এক বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় বৃদ্ধার হাত ও গলা একই ওড়না দিয়ে শক্ত করে বাঁধা ছিল। এছাড়া তার এক চোখ ফুটো হয়ে রক্ত ঝরার চিহ্ন দেখা গেছে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে এলাকাবাসী উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর মানিকের বাঁধ বানুতলার একটি পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। বৃদ্ধা খায়রুন নেছা একই এলাকার মৃত জব্বার শেখের স্ত্রী স্থানীয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর মানিকের বাঁধ বানুতলার একটি পুকুরের মাঝখানে একটি মৃতদেহ ভাসতে দেখেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে তারা মৃতদেহটিকে কিনারায় আনেন। এসময় মরদেহের গলা ও দুই পায়ে একই ওড়না দিয়ে শক্ত করে বাঁধা ছিল। এছাড়াও তার এক চোখ ফুটো হয়ে রক্ত ঝরছিল। তার পায়ের স্যান্ডেল ও চলাফেরার লাঠি পুকুরের কিনারাতেই পড়েছিল। এলাকাবাসীদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হলে তারা জরুরি সেবা ৯৯৯ ও ভেড়ামারা থানায় বিষয়টি জানায়। স্থানীয়রা আরও জানান, মৃত বৃদ্ধার ৩ ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি তার মেজো ও ছোট ছেলের কাছে থাকতেন। ছেলের বউদের সঙ্গে মনোমালি

কুষ্টিয়ায় পুকুরে মিললো বৃদ্ধার হাত-পা বাঁধা মরদেহ

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় খায়রুন নেছা (৮০) নামের এক বৃদ্ধার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এসময় বৃদ্ধার হাত ও গলা একই ওড়না দিয়ে শক্ত করে বাঁধা ছিল। এছাড়া তার এক চোখ ফুটো হয়ে রক্ত ঝরার চিহ্ন দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে এলাকাবাসী উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর মানিকের বাঁধ বানুতলার একটি পুকুর থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

বৃদ্ধা খায়রুন নেছা একই এলাকার মৃত জব্বার শেখের স্ত্রী

স্থানীয় ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার ধরমপুর ইউনিয়নের রামচন্দ্রপুর মানিকের বাঁধ বানুতলার একটি পুকুরের মাঝখানে একটি মৃতদেহ ভাসতে দেখেন এলাকাবাসী। পরবর্তীতে তারা মৃতদেহটিকে কিনারায় আনেন। এসময় মরদেহের গলা ও দুই পায়ে একই ওড়না দিয়ে শক্ত করে বাঁধা ছিল। এছাড়াও তার এক চোখ ফুটো হয়ে রক্ত ঝরছিল। তার পায়ের স্যান্ডেল ও চলাফেরার লাঠি পুকুরের কিনারাতেই পড়েছিল। এলাকাবাসীদের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হলে তারা জরুরি সেবা ৯৯৯ ও ভেড়ামারা থানায় বিষয়টি জানায়।

স্থানীয়রা আরও জানান, মৃত বৃদ্ধার ৩ ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। তিনি তার মেজো ও ছোট ছেলের কাছে থাকতেন। ছেলের বউদের সঙ্গে মনোমালিন্য হলে মাঝেমধ্যেই তিনি অন্যত্র গিয়ে থাকতেন।

বৃদ্ধার মেয়ে মোছা. ফুলজান খাতুন বলেন, আমার মায়ের একই ওড়না দিয়ে হাত ও গলা বাঁধা ছিল। তার মরদেহ পুকুরের মাঝখানে ভাসছিল। এটা কীভাবে সম্ভব হলো? কিছুই বুঝতে পারছি না। আমি এর সুষ্ঠু তদন্ত চাই।

ভেড়ামারা থানার অফিসার ইনচার্জ (তদন্ত) রাকিবুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ৮০ বছরের বৃদ্ধা খায়রুন নেছার মরদেহ উদ্ধার করেছে। ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ বিষয়ে তদন্ত চলছে। আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আল-মামুন সাগর/কেএইচকে

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow