কুড়িগ্রামে ৩ দিনব্যাপী ইজতেমা শুরু, ধরলা পাড়ে মুসল্লিদের ঢল

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা সেতুর পূর্ব পাড় সংলগ্ন ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া ইসলামীয়া ময়দানে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ইজতেমা। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) জোহরের নামাজের পর উদ্বোধনী বয়ানের মধ্য দিয়ে এই ধর্মীয় সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়। আয়োজকরা জানায়, আগামী ১৮, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবার) পর্যন্ত ইজতেমার মূল কার্যক্রম চলবে।ইজতেমা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের আগমনে মুখর হয়ে উঠেছে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকা। ইজতেমায় প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন চরমোনাইয়ের পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বয়ান করবেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম। এছাড়া তিন দিনব্যাপী এ ইজতেমায় দেশবরেণ্য আলেম-ওলামারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, আত্মশুদ্ধি ও দ্বীনি জীবনব্যবস্থা নিয়ে বয়ান করবেন। এদিকে ইজতেমা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও সার্বিক ব্যবস্থা। মুসল্লিদের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, চিকিৎসা সেবা এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক দল নিয়োজিত রয়েছে। ইজতেমার শেষ দিনে আগামী ২১ ডিসেম্বর (রোববা

কুড়িগ্রামে ৩ দিনব্যাপী ইজতেমা শুরু, ধরলা পাড়ে মুসল্লিদের ঢল

কুড়িগ্রাম সদর উপজেলার ধরলা সেতুর পূর্ব পাড় সংলগ্ন ফজলুল করিম (রহ.) জামিয়া ইসলামীয়া ময়দানে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী ইজতেমা। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর) জোহরের নামাজের পর উদ্বোধনী বয়ানের মধ্য দিয়ে এই ধর্মীয় সমাবেশের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।

আয়োজকরা জানায়, আগামী ১৮, ১৯ ও ২০ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবার) পর্যন্ত ইজতেমার মূল কার্যক্রম চলবে।ইজতেমা উপলক্ষে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের আগমনে মুখর হয়ে উঠেছে ইজতেমা ময়দান ও আশপাশের এলাকা। ইজতেমায় প্রধান অতিথি হিসেবে থাকবেন চরমোনাইয়ের পীর মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। বিশেষ অতিথি হিসেবে বয়ান করবেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করিম। এছাড়া তিন দিনব্যাপী এ ইজতেমায় দেশবরেণ্য আলেম-ওলামারা ইসলামের মৌলিক শিক্ষা, আত্মশুদ্ধি ও দ্বীনি জীবনব্যবস্থা নিয়ে বয়ান করবেন।

এদিকে ইজতেমা সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে নেওয়া হয়েছে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা ও সার্বিক ব্যবস্থা। মুসল্লিদের জন্য বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, চিকিৎসা সেবা এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় স্বেচ্ছাসেবক দল নিয়োজিত রয়েছে।

ইজতেমার শেষ দিনে আগামী ২১ ডিসেম্বর (রোববার) ফজরের নামাজের পর আখেরি মোনাজাত অনুষ্ঠিত হবে।

রোকনুজ্জামা মানু/কেএইচকে/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow