কড়াইল বস্তিতে আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে জরুরি খাদ্যসামগ্রী ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি। গ্রুপের ‘পাশে আছে বাংলাদেশ’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে রোববার (৩০ নভেম্বর) বস্তির পাশের টিঅ্যান্ডটি আদর্শ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে এ বিতরণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। এসময় আগুনে সব হারানো মানুষের দুর্দশা লাঘবে প্রাথমিক সহায়তা পৌঁছে দেয় ‘পাশে আছে বাংলাদেশ’র বিশেষ দল। দলের সদস্যরা জানান, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় দুই হাজার ব্যক্তির জন্য এ খাদ্যসামগ্রীর আয়োজন করা হয়েছে। প্রাণ-আরএফএলের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কড়াইল বস্তিতে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তাতে ১০ থেকে ১২ হাজার পরিবার প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পক্ষ থেকে আমাদের বলা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার আমরা প্রায় দুই হাজার জনের জন্য ত্রাণসামগ্রী নিয়ে আসি। সুশৃঙ্খলভাবে টোকেনের মাধ্যমে তা বিতরণ করা হয়।’ গত মঙ্গলবার বিকেল ৫টা
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। ক্ষতিগ্রস্তদের মধ্যে জরুরি খাদ্যসামগ্রী ও বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করেছে প্রতিষ্ঠানটি।
গ্রুপের ‘পাশে আছে বাংলাদেশ’ উদ্যোগের অংশ হিসেবে রোববার (৩০ নভেম্বর) বস্তির পাশের টিঅ্যান্ডটি আদর্শ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে এ বিতরণ কর্মসূচির আয়োজন করা হয়।
এসময় আগুনে সব হারানো মানুষের দুর্দশা লাঘবে প্রাথমিক সহায়তা পৌঁছে দেয় ‘পাশে আছে বাংলাদেশ’র বিশেষ দল। দলের সদস্যরা জানান, অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোর পাশে দাঁড়িয়েছে প্রাণ-আরএফএল গ্রুপ। এরই ধারাবাহিকতায় প্রায় দুই হাজার ব্যক্তির জন্য এ খাদ্যসামগ্রীর আয়োজন করা হয়েছে।
প্রাণ-আরএফএলের এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কড়াইল বস্তিতে যে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড হয়েছে তাতে ১০ থেকে ১২ হাজার পরিবার প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছে। প্রাণ-আরএফএল গ্রুপের পক্ষ থেকে আমাদের বলা হয়েছে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ত্রাণ কার্যক্রম চালাতে। এরই ধারাবাহিকতায় রোববার আমরা প্রায় দুই হাজার জনের জন্য ত্রাণসামগ্রী নিয়ে আসি। সুশৃঙ্খলভাবে টোকেনের মাধ্যমে তা বিতরণ করা হয়।’
গত মঙ্গলবার বিকেল ৫টা ২২ মিনিটের দিকে কড়াইল বস্তিতে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। সঙ্গে সঙ্গে সংস্থার সাতটি ইউনিট রওয়ানা হয়। তবে সড়কে যানজটের কারণে প্রায় ৩৫ মিনিট পর ঘটনাস্থলে পৌঁছায় ইউনিটগুলো। এরপর একে একে ১৯টি ইউনিট পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ চালায় এবং রাত ১০টা ৩৫ মিনিটে তারা সফল হয়। এর মধ্যে বস্তির প্রায় দেড় হাজার ঘরবাড়ি পুড়ে যায়। রাতে আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে ফায়ার সার্ভিসের পরিচালক (অপারেশন ও মেইনটেন্যান্স) লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
একিউএফ/এএসএ/এমএস
What's Your Reaction?