খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় মদতপুষ্ট হাসিনা

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ। তাকে বারবার কারাগারে নেওয়া হয়েছে। তিলেতিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় মদদপুষ্ট হাসিনা সরকার। সারাদেশের মানুষ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য কাঁদছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে গেছে। তার জন্য দোয়া করাতো দূরে থাক তার জন্য কথা বলার মতো মানুষ হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় না।’ শনিবার (২৯ নভেম্বর) ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াদহ বাজারে গণসংযোগ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন। রাশেদ খাঁন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সার্বভোমত্বের প্রতীক। তিনি আধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের প্রতীক। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার অগ্রসেনানী। হাসিনা, আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় চক্রান্তের পরেও তিনি দেশ ছেড়ে চলে যাননি। রাখে আল্লাহ মারে কে? আজ হাসিনা পলাতক। হাসিনার নাম নেওয়ার মানুষ দেশে নেই। চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনাল ইজারা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ সরকারের কাজ ছিল সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু এ সরকার বিদেশিদের খুশি করতে বন্দরের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে। এটা জনগণ মেনে নেবে না। চ

খালেদা জিয়াকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় মদতপুষ্ট হাসিনা

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খাঁন বলেছেন, ‘বেগম খালেদা জিয়া অসুস্থ। তাকে বারবার কারাগারে নেওয়া হয়েছে। তিলেতিলে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিয়েছে ভারতীয় মদদপুষ্ট হাসিনা সরকার। সারাদেশের মানুষ বেগম খালেদা জিয়ার জন্য কাঁদছে। কিন্তু ফ্যাসিস্ট হাসিনা পালিয়ে গেছে। তার জন্য দোয়া করাতো দূরে থাক তার জন্য কথা বলার মতো মানুষ হারিকেন দিয়ে খুঁজে পাওয়া যায় না।’

শনিবার (২৯ নভেম্বর) ঝিনাইদহের হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াদহ বাজারে গণসংযোগ শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন।

রাশেদ খাঁন বলেন, বেগম খালেদা জিয়া সার্বভোমত্বের প্রতীক। তিনি আধিপত্যবাদ বিরোধী আন্দোলনের প্রতীক। গণতন্ত্র ও ভোটের অধিকার প্রতিষ্ঠার অগ্রসেনানী। হাসিনা, আওয়ামী লীগ ও ভারতীয় চক্রান্তের পরেও তিনি দেশ ছেড়ে চলে যাননি। রাখে আল্লাহ মারে কে? আজ হাসিনা পলাতক। হাসিনার নাম নেওয়ার মানুষ দেশে নেই।

চট্টগ্রাম বন্দরের টার্মিনাল ইজারা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ সরকারের কাজ ছিল সংস্কার, গণহত্যার বিচার ও সুষ্ঠু নির্বাচন দেওয়া। কিন্তু এ সরকার বিদেশিদের খুশি করতে বন্দরের নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার দায়িত্ব বিদেশিদের হাতে তুলে দিচ্ছে। এটা জনগণ মেনে নেবে না। চাঁদাবাজির দোহাই দিয়ে বিদেশিদের হাতে বন্দর দেওয়া যাবে না।

সরকারের উপদেষ্টাদের সমালোচনা করে রাশেদ খাঁন বলেন, এ সরকারের উপদেষ্টারা কি কমিশন বাণিজ্য করছেনা? তারা কি দুর্নীতি করছেনা? তারাও তলে তলে সব করছে। আমরা নানা ভাবে উপদেষ্টাদের কমিশন বাণিজ্যের খবর পাচ্ছি। আগামীতে যে সরকার আসুক, এ উপদেষ্টাদের দুর্নীতির তদন্ত হবে।

এসময় তিনি নিজ নির্বাচনী এলাকার উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি দিয়ে বলেন, গত ১৬ বছরে উন্নয়নের নামে লুটপাট করা হয়েছে। আগামীতে যে দল সরকার গঠন করুক, লুটপাট ও দুর্নীতির সুযোগ দেওয়া হবে না।

এর আগে সন্ধ্যায় জেলা গণঅধিকার পরিষদের উদ্যোগে হরিণাকুণ্ডু উপজেলার জোড়াদহ বাজারে গণসংযোগ করেন রাশেদ খাঁন। এসময় দলটির জেলা সভাপতি প্রভাষক সাখাওয়াত হোসেন, সাধারণ সম্পাদক জাহিদ ইকবাল রাজন, যুব অধিকার পরিষদের সাংগঠনিক সম্পাদক মো. মিশন আলী, পেশাজীবী অধিকার পরিষদের জেলা সভাপতি রাসেল আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

এম শাহজাহান/আরএইচ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow