চবিতে ভুয়া শিক্ষার্থী আটক
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) মিনহাজ ইসলাম রিফাত নামে এক ভুয়া শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী বলে দাবি করে আসছিলেন। বুধবার (২৬ নভেম্বর) রাতে অর্থনীতি বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে আটক করে জিরো পয়েন্ট পুলিশ বক্সে নিয়ে গেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আটক করে। আটক হওয়ার পর তার কাছে থাকা একটি পরিচয়পত্র থেকে জানা গেছে, মিনহাজ চট্টগ্রামের আর এইচ হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কর্মরত রয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে চবি অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচয় দিয়ে আসছিলেন। এ ছাড়া শিক্ষার্থী পরিচয়ে অর্থনীতি বিভাগের সিনিয়র নারী শিক্ষার্থীদের নানা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য পাঠাতেন বলে জানা গেছে। অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শ্রেণি প্রতিনিধি সৃজিতা বলেম, আমরা অনেক আগে থেকেই তার কথা শুনে আসছি। সে আমাদের বিভাগের অনেক মেয়েকে কুরুচিপূর্ণ মেসেজ পাঠায়। সে আমাদের ব্যাচের শিক্ষার্থী বলে দাবি করে আসছিল। কিন্তু আমি যেহেতু ব্যাচের সিআর তাই সবাইকে চিনি। ফলে আমি বুঝতে পেরেছি সে ভুয়া শিক্ষার্থী। আজকে তাকে আমরা হাতেনাত
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে (চবি) মিনহাজ ইসলাম রিফাত নামে এক ভুয়া শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়েছে। আটক নিজেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী বলে দাবি করে আসছিলেন।
বুধবার (২৬ নভেম্বর) রাতে অর্থনীতি বিভাগের কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে আটক করে জিরো পয়েন্ট পুলিশ বক্সে নিয়ে গেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা আটক করে।
আটক হওয়ার পর তার কাছে থাকা একটি পরিচয়পত্র থেকে জানা গেছে, মিনহাজ চট্টগ্রামের আর এইচ হসপিটাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে কর্মরত রয়েছেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে চবি অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী হিসেবে পরিচয় দিয়ে আসছিলেন। এ ছাড়া শিক্ষার্থী পরিচয়ে অর্থনীতি বিভাগের সিনিয়র নারী শিক্ষার্থীদের নানা কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য পাঠাতেন বলে জানা গেছে।
অর্থনীতি বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শ্রেণি প্রতিনিধি সৃজিতা বলেম, আমরা অনেক আগে থেকেই তার কথা শুনে আসছি। সে আমাদের বিভাগের অনেক মেয়েকে কুরুচিপূর্ণ মেসেজ পাঠায়। সে আমাদের ব্যাচের শিক্ষার্থী বলে দাবি করে আসছিল। কিন্তু আমি যেহেতু ব্যাচের সিআর তাই সবাইকে চিনি। ফলে আমি বুঝতে পেরেছি সে ভুয়া শিক্ষার্থী। আজকে তাকে আমরা হাতেনাতে ধরতে পেরেছি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নুরুল হামিদ কানন বলেন, সে ভুয়া শিক্ষার্থী এটা আমরা নিশ্চিত হয়েছি। এ ছাড়া তার কাছে আমরা একটি পরিচয়পত্র পেয়েছি যেখানে সে একটি হসপিটালে চাকরি করে দেখাচ্ছে। ওই ভুয়া শিক্ষার্থী চবির বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলেছে। আমরা তাকে নিরাপত্তা দপ্তরের কাছে প্রেরণ করেছি। বাকি সিদ্ধান্ত ওখান থেকে নেওয়া হবে।
What's Your Reaction?