জকসু নির্বাচন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করল ছাত্রদলের বিদ্রোহী প্যানেল
আসন্ন জকসু নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র তোলা ছাত্রদলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রফিক ভবনের নিচে ছাত্রদল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তারা। দলের বাইরে মনোনয়নপত্র তোলা আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রফিক বলেন, আমি দলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আছি, আমার দল যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি আমার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছি। দল যে প্যানেল দিয়েছে সেই প্যানেলকে সমর্থন জানাই এবং তাদের পাশে থাকব। সংবাদ সম্মেলনে শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, আমরা যে ঐক্যবদ্ধ প্যানেল দিয়েছি তা মাইলফলক সৃষ্টি করবে। আমাদের প্যানেল শিক্ষার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা আমাদের প্যানেলের প্রতিনিধির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিশেষ কিছু দিতে চাই। শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের স্বার্থে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করে ক্যাম্পাসে যারা পরিচিত মুখ তাদের নিয়ে আমরা প্যানেল গঠন করেছি। আমাদের দলে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী রয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যেহেতু কোনো
আসন্ন জকসু নির্বাচন উপলক্ষে মনোনয়নপত্র তোলা ছাত্রদলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছেন। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় রফিক ভবনের নিচে ছাত্রদল আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই ঘোষণা দেন তারা।
দলের বাইরে মনোনয়নপত্র তোলা আইন বিভাগের শিক্ষার্থী রফিক বলেন, আমি দলের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে আছি, আমার দল যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে তার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আমি আমার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নিয়েছি। দল যে প্যানেল দিয়েছে সেই প্যানেলকে সমর্থন জানাই এবং তাদের পাশে থাকব।
সংবাদ সম্মেলনে শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, আমরা যে ঐক্যবদ্ধ প্যানেল দিয়েছি তা মাইলফলক সৃষ্টি করবে। আমাদের প্যানেল শিক্ষার মান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। আমরা আমাদের প্যানেলের প্রতিনিধির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের বিশেষ কিছু দিতে চাই।
শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মেহেদী হাসান হিমেল বলেন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের স্বার্থে নিজেদের স্বার্থ ত্যাগ করে ক্যাম্পাসে যারা পরিচিত মুখ তাদের নিয়ে আমরা প্যানেল গঠন করেছি। আমাদের দলে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী রয়েছে। কিন্তু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের যেহেতু কোনো হল নেই তাই আমাদের সবাইকে মূল্যায়ন করা সম্ভব হয়নি। কেন্দ্রীয় সংসদে যেহেতু মাত্র কয়েকটি পদ তাই আমাদের সবাইকে মূল্যায়ন করতে পারিনি। আমরা আশা করি ভবিষ্যৎ জকসু নির্বাচনগুলোতে তাদের মূল্যায়ন করতে পারব।
What's Your Reaction?