জনগণের সঙ্গে না থাকলে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে হারিয়ে যাবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, যারা জনগণের সঙ্গে থাকবে, তারা টিকে থাকবে; যারা এর বিরোধিতা করবে তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে হারিয়ে যাবে। তিনি বলেন, যারা জনগণের সঙ্গে থাকবে, যারা ন্যায়ের সঙ্গে থাকবে তারাই বেঁচে থাকে, তারাই টিকে থাকে। আর যারাই এর বিরোধিতা করে তারাই ইতিহাসের আস্তাকুড়ে হারিয়ে যায়। বাংলাদেশের যত অভ্যুত্থান হয়েছে, যত আন্দোলন হয়েছে তার প্রত্যেকটা প্রস্তুতি ছিল বেশ কিছুদিনের। কিন্তু একটা নির্দিষ্ট পয়েন্টে গিয়ে এটা বিস্ফোরিত হয়। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ডা. মিলনের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ৯০’এর ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। নজরুল ইসলাম খান বলেন, শাহাদাতের ৩৫ বছর পরও আমরা ডা. মিলনের স্মৃতি, তার জীবন, তার কর্ম নিয়ে আলোচনা করছি। অথচ যে তাকে মেরেছে সেই স্বৈরাচার এরশাদ রাষ্ট্রপতি ছিল; সংসদে বিরোধীদলের নেতা ছিল; বিশেষ প্রতিনিধিছিল এবং আরও অনেক কিছু। বাংলাদেশের মানুষ ডাক্তার মিলনকে যেমন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে, তাকে কিন্তু সেভাবে স্মরণ করে না। এটাই নি

জনগণের সঙ্গে না থাকলে ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে হারিয়ে যাবে

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, যারা জনগণের সঙ্গে থাকবে, তারা টিকে থাকবে; যারা এর বিরোধিতা করবে তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে হারিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, যারা জনগণের সঙ্গে থাকবে, যারা ন্যায়ের সঙ্গে থাকবে তারাই বেঁচে থাকে, তারাই টিকে থাকে। আর যারাই এর বিরোধিতা করে তারাই ইতিহাসের আস্তাকুড়ে হারিয়ে যায়। বাংলাদেশের যত অভ্যুত্থান হয়েছে, যত আন্দোলন হয়েছে তার প্রত্যেকটা প্রস্তুতি ছিল বেশ কিছুদিনের। কিন্তু একটা নির্দিষ্ট পয়েন্টে গিয়ে এটা বিস্ফোরিত হয়।

বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে জাতীয় প্রেস ক্লাবে এরশাদবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ডা. মিলনের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে ৯০’এর ডাকসু ও সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, শাহাদাতের ৩৫ বছর পরও আমরা ডা. মিলনের স্মৃতি, তার জীবন, তার কর্ম নিয়ে আলোচনা করছি। অথচ যে তাকে মেরেছে সেই স্বৈরাচার এরশাদ রাষ্ট্রপতি ছিল; সংসদে বিরোধীদলের নেতা ছিল; বিশেষ প্রতিনিধিছিল এবং আরও অনেক কিছু। বাংলাদেশের মানুষ ডাক্তার মিলনকে যেমন শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে, তাকে কিন্তু সেভাবে স্মরণ করে না। এটাই নিয়ম।

আত্মসমালোচনা করে বিএনপির এই সিনিয়র নেতা বলেন, আমরা খুব সাহসিকতার সঙ্গে লড়াই করি। আমরা অনেক ত্যাগ স্বীকার করি। কিন্তু লড়াইয়ে বিজয়ের পর এই বাংলাদেশে যারা লড়াই করি আমরা যেন ক্লান্ত হয়ে যাই, বিশ্রামে যাই। আমরা যেন মনে করি যে আমাদের কাজ হয়ে গেছে। এখন বাকি কাজটা অন্যের জন্যে রাখি।

এই বিএনপি নেতা বলেন, যারা লড়াই করে, তারা যদি তাদের লড়াইয়ের অর্জন ধরে রাখার ব্যাপারে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন না করে, তাহলে লড়াইয়ের অর্জন হারিয়ে যায়।

এমএইচএ/ইএ/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow