জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা
আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ক্রীড়াঙ্গনকে রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের কোনোরূপ রাজনৈতিক বা নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার না করার জন্য সব ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন ও সংশ্লিষ্ট পক্ষকে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।
আজ এনএসসির পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল এহসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়—‘জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরা দেশের সম্পদ এবং সব নাগরিকের একাত্মতার প্রতীক। ক্রীড়াঙ্গনের নিরপেক্ষতা ও পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থে তাদের ভাবমূর্তি কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়া কাম্য নয়।’
চিঠিতে ফেডারেশন ও খেলোয়াড়দের উদ্দেশে দুটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে—
১. প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর প্রচারণায় অংশ নেওয়া যাবে না।
২. কোনো নির্বাচনী সভার মঞ্চে বা প্রচারণামূলক কার্যক্রমে উপস্থিত থাকা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
এনএসসি সতর্ক করেছে—এই নির্দেশনা লঙ্ঘিত হলে দেশের “সুস্থ ক্রীড়া পরিবেশ মারাত্মকভাবে কলুষিত হতে পারে”, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। নির্দেশনা যথাযথভাবে মানার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধও জানানো হয়েছে।
গত
আগামী জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে ক্রীড়াঙ্গনকে রাজনীতির প্রভাবমুক্ত রাখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ (এনএসসি)। জাতীয় দলের খেলোয়াড়দের কোনোরূপ রাজনৈতিক বা নির্বাচনী প্রচারণায় ব্যবহার না করার জন্য সব ফেডারেশন, অ্যাসোসিয়েশন ও সংশ্লিষ্ট পক্ষকে স্পষ্ট নির্দেশনা দিয়েছে সংস্থাটি।
আজ এনএসসির পরিচালক মোহাম্মদ আমিনুল এহসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে জানানো হয়—‘জাতীয় দলের খেলোয়াড়েরা দেশের সম্পদ এবং সব নাগরিকের একাত্মতার প্রতীক। ক্রীড়াঙ্গনের নিরপেক্ষতা ও পবিত্রতা রক্ষার স্বার্থে তাদের ভাবমূর্তি কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে যুক্ত হওয়া কাম্য নয়।’
চিঠিতে ফেডারেশন ও খেলোয়াড়দের উদ্দেশে দুটি বিষয় বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়েছে—
১. প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কোনো রাজনৈতিক দল বা প্রার্থীর প্রচারণায় অংশ নেওয়া যাবে না।
২. কোনো নির্বাচনী সভার মঞ্চে বা প্রচারণামূলক কার্যক্রমে উপস্থিত থাকা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।
এনএসসি সতর্ক করেছে—এই নির্দেশনা লঙ্ঘিত হলে দেশের “সুস্থ ক্রীড়া পরিবেশ মারাত্মকভাবে কলুষিত হতে পারে”, যা কোনোভাবেই কাম্য নয়। নির্দেশনা যথাযথভাবে মানার জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অনুরোধও জানানো হয়েছে।
গত জাতীয় নির্বাচনের সময় সাবেক অধিনায়ক মাশরাফী বিন মোর্ত্তজা এবং সাকিব আল হাসান নির্বাচনে অংশ নেন। সে সময় তাঁদের পাশাপাশি বিসিবির সাবেক সভাপতি নাজমুল হাসানের নির্বাচনী প্রচারণায়ও জাতীয় দলের কয়েকজন ক্রিকেটারকে দেখা গিয়েছিল—যা নিয়ে তখন ব্যাপক আলোচনা তৈরি হয়।
এবার সেই বিতর্ক এড়াতেই আগেভাগে ক্রীড়া পরিষদের এই স্পষ্ট ও কঠোর অবস্থান।