জীবিত ইলিশ দেখতে পর্যটকদের ভিড়
প্রকৃতি ও সমুদ্রের টানে প্রতিনিয়ত হাজারো পর্যটক ছুটে যাচ্ছেন সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। মনোরম সমুদ্রদৃশ্য, লাল কাকড়া, অতিথি পাখির সারি, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপূর্ব দৃশ্য দেখতে এই সৈকতই পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। সঙ্গে বাড়তি আকর্ষণ হয়ে উঠেছে সাগরের তাজা মাছের ফ্রাই, বারবিকিউ ও কাকড়া ভাজা। সম্প্রতি কুয়াকাটা ফিস ফ্রাই মার্কেটে দেখা মিলেছে নতুন এক চমক—অ্যাকুরিয়ামে রাখা বঙ্গোপসাগরের জীবিত ইলিশ। যা দেখে বিস্মিত হচ্ছেন পর্যটকরা। কুয়াকাটায় প্রথমবারের মতো দোকানে জীবিত সামুদ্রিক মাছ প্রদর্শন করায় দর্শনার্থীদের বাড়তি ভিড় জমছে ডিসি পার্কের পূর্ব পাশে অবস্থিত ‘কাওসার ফিস ফ্রাই’ দোকানে। সেখানে জীবিত ইলিশের পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে সামুদ্রিক বাইলা স্থানীয় ভাষায় তুলারডাঁটিসহ আরও কয়েক প্রজাতির মাছ। ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, জীবিত ইলিশ চোখের সামনে অ্যাকুরিয়ামে ঘুরে বেড়াচ্ছে—এ দৃশ্য সত্যিই অসাধারণ। মনে হলো যেন সমুদ্রের নিচের জগৎ চোখের সামনে। কুয়াকাটা এসে এমন অভিজ্ঞতা আগে কখনও হয়নি। চট্টগ্রাম থেকে আসা আরেক পর্যটক শারমিন আক্তার বলেন, আমরা সাধারণত হিমায়িত বা বাজারে কাটা মাছ দেখি। কিন্তু এ
প্রকৃতি ও সমুদ্রের টানে প্রতিনিয়ত হাজারো পর্যটক ছুটে যাচ্ছেন সাগরকন্যা কুয়াকাটায়। মনোরম সমুদ্রদৃশ্য, লাল কাকড়া, অতিথি পাখির সারি, সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের অপূর্ব দৃশ্য দেখতে এই সৈকতই পর্যটকদের প্রথম পছন্দ। সঙ্গে বাড়তি আকর্ষণ হয়ে উঠেছে সাগরের তাজা মাছের ফ্রাই, বারবিকিউ ও কাকড়া ভাজা।
সম্প্রতি কুয়াকাটা ফিস ফ্রাই মার্কেটে দেখা মিলেছে নতুন এক চমক—অ্যাকুরিয়ামে রাখা বঙ্গোপসাগরের জীবিত ইলিশ। যা দেখে বিস্মিত হচ্ছেন পর্যটকরা। কুয়াকাটায় প্রথমবারের মতো দোকানে জীবিত সামুদ্রিক মাছ প্রদর্শন করায় দর্শনার্থীদের বাড়তি ভিড় জমছে ডিসি পার্কের পূর্ব পাশে অবস্থিত ‘কাওসার ফিস ফ্রাই’ দোকানে। সেখানে জীবিত ইলিশের পাশাপাশি দেখা যাচ্ছে সামুদ্রিক বাইলা স্থানীয় ভাষায় তুলারডাঁটিসহ আরও কয়েক প্রজাতির মাছ।
ঢাকা থেকে বেড়াতে আসা পর্যটক মোহাম্মদ সোহেল রানা বলেন, জীবিত ইলিশ চোখের সামনে অ্যাকুরিয়ামে ঘুরে বেড়াচ্ছে—এ দৃশ্য সত্যিই অসাধারণ। মনে হলো যেন সমুদ্রের নিচের জগৎ চোখের সামনে। কুয়াকাটা এসে এমন অভিজ্ঞতা আগে কখনও হয়নি।
চট্টগ্রাম থেকে আসা আরেক পর্যটক শারমিন আক্তার বলেন, আমরা সাধারণত হিমায়িত বা বাজারে কাটা মাছ দেখি। কিন্তু এখানে জীবিত ইলিশ ও সামুদ্রিক মাছ দেখে খুব ভালো লাগছে। শিশুদেরও দেখানোর মতো আকর্ষণীয় একটি বিষয়।
দোকানটির মালিক কাওসার হোসেন বলেন, পর্যটকদের কিছু ভিন্ন অভিজ্ঞতা দেওয়ার জন্যই আমি অ্যাকুরিয়ামে জীবিত মাছ রাখার উদ্যোগ নিয়েছি। বঙ্গোপসাগর থেকে জেলেরা তাজা মাছ এনে দিলে আমরা সেগুলো অ্যাকুরিয়ামে সংরক্ষণ করে প্রদর্শন করি। এতে বিক্রিও বেড়েছে, আর পর্যটকরাও খুশি।
তিনি আরও জানান, জীবিত মাছ দেখে পর্যটকরা আত্মবিশ্বাসী হন যে এখানে তারা সত্যিকারের তাজা সাগরের মাছ পাচ্ছেন। ভবিষ্যতে আরও প্রজাতির মাছ অ্যাকুরিয়ামে রাখার পরিকল্পনা আছে।
এমন ব্যতিক্রমী উদ্যোগে ফিস ফ্রাই মার্কেটে নতুন প্রাণ ফিরেছে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। কুয়াকাটায় আগত পর্যটকদের জন্য এটি এখন বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
What's Your Reaction?