জুলাই হত্যাচেষ্টা মামলায় চিকিৎসক আরিফুল ইসলাম কারাগারে

জুলাই আন্দোলনের সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা হত্যা প্রচেষ্টা মামলায় বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটির (বিএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টিটুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে তাকে গ্রেফতারের পর বিকেলে আদালতে তোলা হয়। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া জামিন আবেদন খারিজ করে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রসিকিউশন প্রতিনিধিত্বকারী এসআই জিন্নাত আলী। এর আগে শাহবাগ থানার একটি দল বিএমইউ ক্যাম্পাস থেকেই ডা. আরিফুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট সোহাগ মিয়া জামিনের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরলেও আদালত তা গ্রহণ করেননি। মামলার নথি অনুযায়ী, গত বছরের ৪ আগস্ট বিএমইউ (তৎকালীন নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) এলাকায় আন্দোলনকারীদের ওপর আকস্মিক হামলা চালানো হয়। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন, আগুন দেওয়া হয় কয়েকটি গাড়িতে এবং ভাঙচুর চলে বিভিন্ন স্থাপনা। প্রায় পাঁচ মাস প

জুলাই হত্যাচেষ্টা মামলায় চিকিৎসক আরিফুল ইসলাম কারাগারে

জুলাই আন্দোলনের সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলার ঘটনায় দায়ের করা হত্যা প্রচেষ্টা মামলায় বাংলাদেশ মেডিকেল ইউনিভার্সিটির (বিএমইউ) কার্ডিওলজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডা. আরিফুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার টিটুকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে তাকে গ্রেফতারের পর বিকেলে আদালতে তোলা হয়।

ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া জামিন আবেদন খারিজ করে তাকে জেলহাজতে পাঠানোর আদেশ দেন।

বিষয়টি নিশ্চিত করেন প্রসিকিউশন প্রতিনিধিত্বকারী এসআই জিন্নাত আলী।

এর আগে শাহবাগ থানার একটি দল বিএমইউ ক্যাম্পাস থেকেই ডা. আরিফুলকে আটক করে থানায় নিয়ে যায়। পরে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাইনুল ইসলাম খান পুলক তাকে আদালতে হাজির করে কারাগারে রাখার আবেদন করেন। আসামিপক্ষে অ্যাডভোকেট সোহাগ মিয়া জামিনের পক্ষে যুক্তি তুলে ধরলেও আদালত তা গ্রহণ করেননি।

মামলার নথি অনুযায়ী, গত বছরের ৪ আগস্ট বিএমইউ (তৎকালীন নাম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়) এলাকায় আন্দোলনকারীদের ওপর আকস্মিক হামলা চালানো হয়। ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হন, আগুন দেওয়া হয় কয়েকটি গাড়িতে এবং ভাঙচুর চলে বিভিন্ন স্থাপনা। প্রায় পাঁচ মাস পর, চলতি বছরের ১৪ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে শাহবাগ থানায় মামলা করা হয়।

এমডিএএ/জেএইচ/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow