টিয়ারশেল দেখে যারা দৌড়ান, তারা আমাদের সাথে পারবেন না: জামায়াত নেতা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী আতাউর রহমান সরকারের সাম্প্রতিক একটি ফেসবুক পোস্ট স্থানীয় রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। পোস্টে তিনি বলেছেন, "টিআরশেল দেখে যাঁরা দৌড়ান পালিয়ে যান তাঁরা আমাদের (জামায়াতের) সাথে পারবেন না। সবকিছু মোকাবিলা করে শেষ পর্যন্ত দাঁড়িপাল্লা জিতবে ইনশাআল্লাহ।"পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদেরকে হুমকি দিয়েন না, আমরা ৫৪ বছর মাইর খেতে খেতে, ভিন্ন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে এ পর্যন্ত এসে দাঁড়িয়েছি। যারা টিয়ারশেল দেখে দৌড়ান, পালিয়ে যান, তারা আমাদের সাথে পারবেন না। সব কিছু মোকাবিলা করে দাঁড়িপাল্লা জিতবে ইনশাআল্লাহ।"তার এই বার্তা সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ জাগালেও রাজনৈতিক অঙ্গনে এটি নিয়ে নানান আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে এটি দলের ভেতরে দৃঢ় অবস্থান প্রদর্শনের ইঙ্গিত।স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের মতে, আতাউর রহমান সরকারের এই পোস্টটি শুধু একটি আবেগী পোস্ট নয়, বরং কসবা-আখাউড়ায় নির্বাচনী লড়াইয়ের আগমুহূর্তে শক্ত অবস্থান জানানোর কৌশল। একই সাথে এটি সমর্থকদের সংগঠিত রাখার প্রচেষ্টা এবং প্রতিপক্ষকে সতর্ক করার মধ্য দি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনের জামায়াত মনোনীত প্রার্থী আতাউর রহমান সরকারের সাম্প্রতিক একটি ফেসবুক পোস্ট স্থানীয় রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। পোস্টে তিনি বলেছেন, "টিআরশেল দেখে যাঁরা দৌড়ান পালিয়ে যান তাঁরা আমাদের (জামায়াতের) সাথে পারবেন না। সবকিছু মোকাবিলা করে শেষ পর্যন্ত দাঁড়িপাল্লা জিতবে ইনশাআল্লাহ।"
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, "আমাদেরকে হুমকি দিয়েন না, আমরা ৫৪ বছর মাইর খেতে খেতে, ভিন্ন প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে এ পর্যন্ত এসে দাঁড়িয়েছি। যারা টিয়ারশেল দেখে দৌড়ান, পালিয়ে যান, তারা আমাদের সাথে পারবেন না। সব কিছু মোকাবিলা করে দাঁড়িপাল্লা জিতবে ইনশাআল্লাহ।"
তার এই বার্তা সমর্থকদের মধ্যে উৎসাহ জাগালেও রাজনৈতিক অঙ্গনে এটি নিয়ে নানান আলোচনা সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই মনে করছেন, আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে এটি দলের ভেতরে দৃঢ় অবস্থান প্রদর্শনের ইঙ্গিত।
স্থানীয় রাজনৈতিক নেতাদের মতে, আতাউর রহমান সরকারের এই পোস্টটি শুধু একটি আবেগী পোস্ট নয়, বরং কসবা-আখাউড়ায় নির্বাচনী লড়াইয়ের আগমুহূর্তে শক্ত অবস্থান জানানোর কৌশল। একই সাথে এটি সমর্থকদের সংগঠিত রাখার প্রচেষ্টা এবং প্রতিপক্ষকে সতর্ক করার মধ্য দিয়ে কসবা-আখাউড়া আসনে রাজনৈতিক উত্তাপ আরও বাড়াবে বলেই মতামত দিয়েছেন অনেকে।
পোস্টটিতে এখন পর্যন্ত ১.৩ হাজারের বেশি প্রতিক্রিয়া, ৪০৪টি মন্তব্য এবং ৪১টি শেয়ার দেখা গেছে, যা এর ব্যাপক প্রচারের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
What's Your Reaction?