ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করতো ভারতের প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন বলেছেন, আমাদের বিআরটিএর লাইসেন্স ইস্যুর কাজটি করতো ভারতের মাদ্রাজের একটি প্রতিষ্ঠান। এ জুলাইয়ে তাদের সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করে। কিন্তু আমরা সাড়া দেইনি। আমরা চাই, আমাদের সার্বভৌমত্ব আমাদের হাতেই থাকুক। নতুন করে দেশীয় মালিকানাধীন কোম্পানিকে এ কাজ দেওয়া হবে। সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা প্রশাসক ও বিআরটিএ নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই চেক বিতরণ করা হয়। আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন বলেন, যে কোনো মূল্যে সড়ককে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করবো। সরকার এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ ছাড়া এখন লাইসেন্স দেওয়া হবে না। আমাদের গাড়ির স্টিয়ারিং যাদের হাতে থাকবে তাদের দক্ষ হতেই হবে। নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবিরের সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএর পরিচালক রুবাইয়াত-ই-আশিক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট

ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যু করতো ভারতের প্রতিষ্ঠান

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) চেয়ারম্যান আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন বলেছেন, আমাদের বিআরটিএর লাইসেন্স ইস্যুর কাজটি করতো ভারতের মাদ্রাজের একটি প্রতিষ্ঠান। এ জুলাইয়ে তাদের সঙ্গে চুক্তি শেষ হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি আরও দুই বছর মেয়াদ বাড়ানোর জন্য আবেদন করে। কিন্তু আমরা সাড়া দেইনি। আমরা চাই, আমাদের সার্বভৌমত্ব আমাদের হাতেই থাকুক। নতুন করে দেশীয় মালিকানাধীন কোম্পানিকে এ কাজ দেওয়া হবে।

সোমবার (২২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় নারায়ণগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। এদিন নারায়ণগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমিতে জেলা প্রশাসক ও বিআরটিএ নারায়ণগঞ্জ সার্কেলের উদ্যোগে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এই চেক বিতরণ করা হয়।

আবু মমতাজ সাদ উদ্দিন বলেন, যে কোনো মূল্যে সড়ককে নিরাপদ ও সুরক্ষিত করবো। সরকার এরই মধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ ছাড়া এখন লাইসেন্স দেওয়া হবে না। আমাদের গাড়ির স্টিয়ারিং যাদের হাতে থাকবে তাদের দক্ষ হতেই হবে।

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মো. রায়হান কবিরের সভাপতিত্বে এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বিআরটিএর পরিচালক রুবাইয়াত-ই-আশিক, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নাঈমা ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ট্রাফিক) মো. সোহেল রানা ও বিআরটিএ নারায়ণগঞ্জ অঞ্চলের সহকারী পরিচালক মাহবুবুর রহমান প্রমুখ।

অনুষ্ঠানে ৩০ জনকে ১ কোটি ৩০ লাখ টাকার চেক তুলে দেন অতিথিরা। এর মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত প্রত্যেকটি পরিবারকে ৫ লাখ, গুরুতর আহতদের ৩ লাখ ও আহতদের ১ লাখ টাকা প্রদান করা হয়। এছাড়াও অনুষ্ঠানে চালকদের হাতে পোশাক তুলে দেন অতিথিরা।

মোবাশ্বির শ্রাবণ/কেএইচকে/এএসএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow