ঢাবির মুজিব হলের নাম পাল্টে শহীদ ওসমান হাদী দিলেন শিক্ষার্থীরা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ওসমান হাদী হল’ নামকরণের ঘোষণা দিয়েছেন হল সংসদের নেতারা। বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর ) রাত আড়াইটার দিকে হলের গেটে ‘শহীদ ওসমান হাদী হল’ লেখা একটি ব্যানার টানিয়ে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। হল সংসদের সহ-সভাপতি মো. মুসলিমুর রহমান বলেন, আমাদের শরিফ ওসমান হাদি ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন। যাদের হাতে তিনি শাহাদতবরণ করেছেন, সেই কালচারাল ফ্যাসিস্টরা বর্তমানে দিল্লিতে পালিয়ে রয়েছেন। এই কালচারাল ফ্যাসিস্টদের জনক শেখ মুজিবুর রহমান। সে কারণেই আমরা তার নাম বাদ দিয়ে শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে হলের নামকরণ করতে চাই। হল সংসদের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আল সাবাহ জানান, হলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গণস্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে। এতে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থী নাম পরিবর্তনের দাবির পক্ষে মত দিয়েছেন। তিনি বলেন, এর আগেও আমরা দুই দফা উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। তবে অপশক্তির ইশারায় তখন বিষয়টি বাস্তবায়ন হয়নি। এ বিষয়ে আল সাবাহ বলেন, আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাবো- আগামী সিন্ডিকেট সভায় যেন বিষয়টি এজেন্ডাভুক্ত করা হয় এবং হলটির নাম পর
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শেখ মুজিবুর রহমান হলের নাম পরিবর্তন করে ‘শহীদ ওসমান হাদী হল’ নামকরণের ঘোষণা দিয়েছেন হল সংসদের নেতারা।
বৃহস্পতিবার (১৮ ডিসেম্বর ) রাত আড়াইটার দিকে হলের গেটে ‘শহীদ ওসমান হাদী হল’ লেখা একটি ব্যানার টানিয়ে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
হল সংসদের সহ-সভাপতি মো. মুসলিমুর রহমান বলেন, আমাদের শরিফ ওসমান হাদি ভারতীয় আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে শহীদ হয়েছেন। যাদের হাতে তিনি শাহাদতবরণ করেছেন, সেই কালচারাল ফ্যাসিস্টরা বর্তমানে দিল্লিতে পালিয়ে রয়েছেন। এই কালচারাল ফ্যাসিস্টদের জনক শেখ মুজিবুর রহমান। সে কারণেই আমরা তার নাম বাদ দিয়ে শহীদ শরীফ ওসমান হাদির নামে হলের নামকরণ করতে চাই।
হল সংসদের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ আল সাবাহ জানান, হলের শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে গণস্বাক্ষর গ্রহণ করা হয়েছে। এতে সংখ্যাগরিষ্ঠ শিক্ষার্থী নাম পরিবর্তনের দাবির পক্ষে মত দিয়েছেন।
তিনি বলেন, এর আগেও আমরা দুই দফা উপাচার্যের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি। তবে অপশক্তির ইশারায় তখন বিষয়টি বাস্তবায়ন হয়নি।
এ বিষয়ে আল সাবাহ বলেন, আমরা প্রশাসনের কাছে দাবি জানাবো- আগামী সিন্ডিকেট সভায় যেন বিষয়টি এজেন্ডাভুক্ত করা হয় এবং হলটির নাম পরিবর্তন করে শহীদ শরীফ ওসমান হাদীর নামে করা হয়।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি।
এফএআর /জেএইচ
What's Your Reaction?