তাইজুল নয়, নভেম্বরের সেরা হারমার
ভারতের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট সিরিজ জয়ে দুর্দান্ত ভূমিকা রেখেছিলেন সিমন হারমার। সেই পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের তাইজুল ইসলাম ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজকে হারিয়ে নভেম্বর মাসের সেরার পুরস্কার জিতলেন তিনি। ক্যারিয়ারে প্রথমবার মাসসেরার পুরস্কার পেলেন তিনি। ভারতের মাটিতে ২-০ ব্যবধানে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রাখেন মুখ্য ভূমিকা। ২০০০ সালের পর এটাই ছিল ভারতের মাটিতে প্রোটিয়াদের প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়। দুই ম্যাচের সিরিজে হারমার শিকার করেন ১৭ উইকেট। কলকাতা ও গুয়াহাটি দুই ভেন্যুতেই সমান কার্যকর ছিলেন এই স্পিনার। এই পুরস্কার জিতে দারুণ ঊচ্ছ্বসিত হারমার। তিনি বলেন, ‘নভেম্বর মাসের জন্য আইসিসি সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হওয়া সত্যিই সম্মানের।নিজের দেশের হয়ে খেলা আমার কাছে স্বপ্ন পূরণের মতো, আর এর বাইরে যা কিছু অর্জন আসে তা বাড়তি প্রাপ্তি।আমি এই পুরস্কারটি আমার সতীর্থ, কোচ ও সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই এবং এটি আমার পরিবারকে উৎসর্গ করছি, যারা আমাকে আমার স্বপ্ন পূরণে সুযোগ দিতে গিয়ে প্রায়ই তাদের বাড়িতে একা রেখে আসতে হয়।প্রোটিয়স দলের অংশ হতে পারা গর্বের বিষয় এবং এই অসা
ভারতের বিপক্ষে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট সিরিজ জয়ে দুর্দান্ত ভূমিকা রেখেছিলেন সিমন হারমার। সেই পারফরম্যান্সে বাংলাদেশের তাইজুল ইসলাম ও পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজকে হারিয়ে নভেম্বর মাসের সেরার পুরস্কার জিতলেন তিনি।
ক্যারিয়ারে প্রথমবার মাসসেরার পুরস্কার পেলেন তিনি। ভারতের মাটিতে ২-০ ব্যবধানে ঐতিহাসিক টেস্ট সিরিজ জয়ে দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে রাখেন মুখ্য ভূমিকা। ২০০০ সালের পর এটাই ছিল ভারতের মাটিতে প্রোটিয়াদের প্রথম টেস্ট সিরিজ জয়।
দুই ম্যাচের সিরিজে হারমার শিকার করেন ১৭ উইকেট। কলকাতা ও গুয়াহাটি দুই ভেন্যুতেই সমান কার্যকর ছিলেন এই স্পিনার। এই পুরস্কার জিতে দারুণ ঊচ্ছ্বসিত হারমার।
তিনি বলেন, ‘নভেম্বর মাসের জন্য আইসিসি সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হওয়া সত্যিই সম্মানের।
নিজের দেশের হয়ে খেলা আমার কাছে স্বপ্ন পূরণের মতো, আর এর বাইরে যা কিছু অর্জন আসে তা বাড়তি প্রাপ্তি।
আমি এই পুরস্কারটি আমার সতীর্থ, কোচ ও সাপোর্ট স্টাফদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে চাই এবং এটি আমার পরিবারকে উৎসর্গ করছি, যারা আমাকে আমার স্বপ্ন পূরণে সুযোগ দিতে গিয়ে প্রায়ই তাদের বাড়িতে একা রেখে আসতে হয়।
প্রোটিয়স দলের অংশ হতে পারা গর্বের বিষয় এবং এই অসাধারণ দলের সঙ্গে আরও অনেক সফল মৌসুম কাটানোর আশা রাখি।’
প্রথম টেস্টের প্রথম ইনিংসে ৪ উইকেট শিকার করে ভারতকে ৩০ রানের বেশি লিড নিতে দেননি হারমার। দ্বিতীয় ইনিংসেও তার ঝুলিতে ৪ উইকেট। ১২৪ রান তাড়া করতে নেমে ভারত ৯৩ রানে অলআউট হওয়ার পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন তিনি।
৩৬ বছর বয়সী এই স্পিনার দ্বিতীয় টেস্টেও রাখেন বল হাতে অনবদ্য ভূমিকা। ৯ উইকেট নিয়ে নিশ্চিত করেন দলের সিরিজ জয়। ধবলধোলাই হয় ভারত। প্রথম ইনিংসে ৩ উইকেট শিকার করেন নিশ্চিত করেন দলের ২৮৮ রানের লিড প্রাপ্তি। পর দ্বিতীয় ইনিংসে সিরিজের নিজের সেরা পারফরম্যান্স করে শিকার করেন ৬ উইকেট। মাত্র ১৪০ অলআউট হয় ভারত। ৪০৮ রানের বিশাল জয় পায় দক্ষিণ আফ্রিকা।
ওই পারফরম্যান্স দিয়ে হারমার সিরিজ শেষ করেন। ৮.৯৪ গড় ও ৫.৬৬ ইকোনমিতে ১৭ উইকেটের অনবদ্য পারফরম্যান্সে হন সিরিজসেরা। এবার সেই সিরিজসেরার পুরস্কারের পারফরম্যান্স এনে দিলো আইসিসির নভেম্বর মাসের সেরার পুরস্কারও।
আইএন
What's Your Reaction?