তারেক রহমানকে কটূক্তির অভিযোগে কনটেন্ট ক্রিয়েটরের নামে মামলা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে ফেসবুকে মিথ্যা ও মানহানিকর তথ্য প্রচার করার অভিযোগে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের বিরুদ্ধে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে মামলার আবেদন করা হয়েছে। বুধবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাইদুর রহমান গাজীর আদালতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন। মামলায় কনটেন্ট ক্রিয়েটর শাহিন মাহমুদ (এম এইচ) ছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও একজনকে আসামি করা হয়েছে। মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২৩(২), ২৫(১), ২৭(১) ও ২৭(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে। তবে আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করলেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো আদেশ দেননি। বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, আদালত জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক বিষয়টি আদেশের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছেন। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১২ নভেম্বর এক রাজনৈতিক সমাবেশে তারেক রহমান ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দেন। সেখানে তিনি মন্তব্য করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে

তারেক রহমানকে কটূক্তির অভিযোগে কনটেন্ট ক্রিয়েটরের নামে মামলা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে ফেসবুকে মিথ্যা ও মানহানিকর তথ্য প্রচার করার অভিযোগে এক কনটেন্ট ক্রিয়েটরের বিরুদ্ধে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশে মামলার আবেদন করা হয়েছে।

বুধবার (১৯ নভেম্বর) ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ সাইদুর রহমান গাজীর আদালতে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সাধারণ সম্পাদক ইলতুৎমিশ সওদাগর এ্যানি বাদী হয়ে মামলার আবেদন করেন।

মামলায় কনটেন্ট ক্রিয়েটর শাহিন মাহমুদ (এম এইচ) ছাড়াও অজ্ঞাতনামা আরও একজনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৫-এর ২৩(২), ২৫(১), ২৭(১) ও ২৭(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

তবে আদালত বাদীর জবানবন্দি রেকর্ড করলেও তাৎক্ষণিকভাবে কোনো আদেশ দেননি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. রফিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, আদালত জবানবন্দি গ্রহণ শেষে বিচারক বিষয়টি আদেশের জন্য অপেক্ষমাণ রেখেছেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ১২ নভেম্বর এক রাজনৈতিক সমাবেশে তারেক রহমান ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে দেশের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বক্তব্য দেন। সেখানে তিনি মন্তব্য করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে গণভোটের চেয়ে কৃষকদের আলুর ন্যায্যমূল্য পাওয়া অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

তার এই বক্তব্যের সূত্র ধরে ১৫ নভেম্বর আসামি শাহিন মাহমুদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি স্ট্যাটাস দেন।

স্ট্যাটাসে তিনি লেখেন, ‘৮৮ কোটি টাকা দিয়ে বুলেটপ্রুফ গাড়ি না কিনে ঐ টাকা কৃষকদের দিলে পেঁয়াজ, আলুর ন্যায্য দাম পেত।’
মামলার বাদীর অভিযোগ, তারেক রহমান কোনো ৮৮ কোটি টাকার বিলাসবহুল গাড়ি কেনেননি। শাহিন মাহমুদ উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এমন মিথ্যা তথ্য ছড়িয়ে তারেক রহমানের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, দেশপ্রেম ও সামাজিক সম্মান ক্ষুণ্ন করার অপচেষ্টা চালিয়েছেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow