তারেক রহমানের সংবর্ধনাস্থলের বর্জ্য অপসারণ করল বিএনপি
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পর রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট সড়ক) ও আশপাশের এলাকায় পড়ে থাকা বর্জ্য অপসারণ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে দলটির নেতাকর্মীরা ওই এলাকায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নেন। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নেন। সকাল থেকেই স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল ও যুবদলের সদস্যদের হাতে ঝাড়ু ও বর্জ্য সংগ্রহের সরঞ্জাম দেখা যায়।
পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সরাসরি অংশ নেওয়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সবসময় নির্দেশনা দিয়ে থাকেন, দল যে কর্মসূচিই গ্রহণ করুক না কেন, তা যেন মানুষের কল্যাণে আসে। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই বিএনপি এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় দলের নেতাকর্মীরা ভূমিকা রাখবেন বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নেতারা জানান, গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপ
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন উপলক্ষে আয়োজিত গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানের পর রাজধানীর পূর্বাঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক জুলাই ৩৬ এক্সপ্রেসওয়ে (৩০০ ফিট সড়ক) ও আশপাশের এলাকায় পড়ে থাকা বর্জ্য অপসারণ করেছে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপি।
শুক্রবার (২৬ ডিসেম্বর) সকালে দলটির নেতাকর্মীরা ওই এলাকায় পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নেন। এ ছাড়া স্থানীয় বাসিন্দাদের কেউ কেউ পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে অংশ নেন। সকাল থেকেই স্বেচ্ছাসেবক দল, ছাত্রদল ও যুবদলের সদস্যদের হাতে ঝাড়ু ও বর্জ্য সংগ্রহের সরঞ্জাম দেখা যায়।
পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সরাসরি অংশ নেওয়া ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমিনুল হক বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সবসময় নির্দেশনা দিয়ে থাকেন, দল যে কর্মসূচিই গ্রহণ করুক না কেন, তা যেন মানুষের কল্যাণে আসে। সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকেই বিএনপি এ ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে। রাজনৈতিক কর্মসূচির পাশাপাশি পরিবেশ ও জনস্বার্থ রক্ষায় দলের নেতাকর্মীরা ভূমিকা রাখবেন বলেও জানান তিনি।
ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির নেতারা জানান, গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বিপুলসংখ্যক মানুষের উপস্থিতির কারণে সড়ক ও আশপাশের এলাকায় প্লাস্টিক, ব্যানার, ফেস্টুনসহ নানা ধরনের বর্জ্য জমে যায়। সেগুলো দ্রুত অপসারণের মাধ্যমে স্বাভাবিক যান চলাচল ও পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করাই ছিল এই কর্মসূচির মূল লক্ষ্য।
স্থানীয় কয়েকজন বাসিন্দা বলেন, রাজনৈতিক কর্মসূচির পর সড়ক পরিষ্কার রাখার উদ্যোগ প্রশংসনীয়। এতে যান চলাচলে যেমন সুবিধা হয়, তেমনি জনভোগান্তিও কমে।
দলীয় সূত্র জানায়, ভবিষ্যতেও বিএনপির কর্মসূচির পর এ ধরনের সামাজিক ও পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ অব্যাহত রাখা হবে।