নগদের সাবেক এমডি ও সংশ্লিষ্টদের ৭৪ ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ এবং তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ৭৪টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন। আদালতে সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. শেখ রাসেল নগদ লিমিটেড সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব জব্দের আবেদন করেন। শুনানি করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোস্তফা সারোয়ার মুরাদ। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন। আরও পড়ুন নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ ৯ জনের নামে দুদকের মামলানগদের সাবেক এমডি তানভীর মিশুকসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ আবেদনে বলা হয়, নগদ লিমিটেডের নিয়ম বহির্ভূত অতিরিক্ত ই-মানি ইস্যু এবং ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট হিসাব থেকে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও কর্মকর্তাদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ডিস্ট্রিবিউশন হাউসের ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ এবং বিদেশে পাচার করার সম্ভাবনা রয়
মোবাইল আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নগদ লিমিটেডের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর আহমেদ এবং তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ৭৪টি ব্যাংক হিসাব জব্দ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
আদালতে সিআইডির অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. শেখ রাসেল নগদ লিমিটেড সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নামে পরিচালিত ব্যাংক হিসাব জব্দের আবেদন করেন। শুনানি করেন অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর মোস্তফা সারোয়ার মুরাদ। শুনানি শেষে আদালত আবেদনটি মঞ্জুর করেন।
আরও পড়ুন
নগদের সাবেক এমডি মিশুকসহ ৯ জনের নামে দুদকের মামলা
নগদের সাবেক এমডি তানভীর মিশুকসহ ১৩ জনের ব্যাংক হিসাব জব্দ
আবেদনে বলা হয়, নগদ লিমিটেডের নিয়ম বহির্ভূত অতিরিক্ত ই-মানি ইস্যু এবং ট্রাস্ট কাম সেটেলমেন্ট হিসাব থেকে প্রতিষ্ঠানটির পরিচালক ও কর্মকর্তাদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট ডিস্ট্রিবিউশন হাউসের ব্যাংক হিসাব ব্যবহার করে প্রতারণা ও জালিয়াতির মাধ্যমে অর্থ আত্মসাৎ এবং বিদেশে পাচার করার সম্ভাবনা রয়েছে।
এছাড়া, বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে শেয়ারের মূল্য অপেক্ষাকৃত কম মূল্যে হস্তান্তরের মাধ্যমে অর্থ বিদেশে পাঠানো হতে পারে এমন সন্দেহও রয়েছে। মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ (২০১৫ সালের সংশোধনীসহ) এর ২ (শ) (৫) ও ২ (শ) (১৪) ধারা অনুযায়ী প্রতারণা এবং দেশি-বিদেশি মুদ্রা পাচার সংক্রান্ত অপরাধের কারণে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যক্তিদের নামে তদন্ত কার্যক্রম চলমান রয়েছে।
এমডিএএ/এএমএ
What's Your Reaction?