নাফনদী থেকে ৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদী থেকে ছয় জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মির সদস্যরা। এসময় দুটি নৌকা জব্দ করা হয়। আটকদের মধ্যে দুজন বাংলাদেশি ও চারজন রোহিঙ্গা বলে জানা গেছে। বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে পৃথকভাবে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত টেকনাফের ঝিমংখালি নাফনদী সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে। অপরদিকে মিয়ানমারভিত্তিক আরাকান আপডেট নিউজে বরাতে জানা গেছে, আরাকান আঞ্চলিক জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ এবং অননুমোদিতভাবে মাছ ধরার অভিযোগে ৩ ডিসেম্বর পৃথক অভিযানে আরাকান কোস্টাল সিকিউরিটি ফোর্স নৌকাসহ আরও ৬ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করেছে। আরও বলা হয়েছে, বিদ্যমান সামুদ্রিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি করা হবে। হোয়াইক্যং ইউনিয়ন ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল মোস্তফা লালু জানান, ‘৩ ডিসেম্বর ঝিমংখালি সংলগ্ন নাফনদীতে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা দুটি নৌকাসহ ৬ জেলেকে আটক করে। তাদের মধ্যে দুজন হোয়াইক্যং উত্তর পাড়ার আবুল হাসেমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম ও রইক্ষ্যং গ্রামের অলি হোসনের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন। বাকি

নাফনদী থেকে ৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদী থেকে ছয় জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন আরাকান আর্মির সদস্যরা। এসময় দুটি নৌকা জব্দ করা হয়। আটকদের মধ্যে দুজন বাংলাদেশি ও চারজন রোহিঙ্গা বলে জানা গেছে।

বুধবার (৩ ডিসেম্বর) ভোরে পৃথকভাবে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত টেকনাফের ঝিমংখালি নাফনদী সংলগ্ন এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়েছে।

অপরদিকে মিয়ানমারভিত্তিক আরাকান আপডেট নিউজে বরাতে জানা গেছে, আরাকান আঞ্চলিক জলসীমায় অবৈধভাবে প্রবেশ এবং অননুমোদিতভাবে মাছ ধরার অভিযোগে ৩ ডিসেম্বর পৃথক অভিযানে আরাকান কোস্টাল সিকিউরিটি ফোর্স নৌকাসহ আরও ৬ বাংলাদেশি জেলেকে আটক করেছে।

আরও বলা হয়েছে, বিদ্যমান সামুদ্রিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা আইন অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং আইনি প্রক্রিয়ার মুখোমুখি করা হবে।

হোয়াইক্যং ইউনিয়ন ২ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল মোস্তফা লালু জানান, ‘৩ ডিসেম্বর ঝিমংখালি সংলগ্ন নাফনদীতে মাছ ধরার সময় আরাকান আর্মির সদস্যরা দুটি নৌকাসহ ৬ জেলেকে আটক করে। তাদের মধ্যে দুজন হোয়াইক্যং উত্তর পাড়ার আবুল হাসেমের ছেলে মোহাম্মদ সেলিম ও রইক্ষ্যং গ্রামের অলি হোসনের ছেলে রিয়াজ উদ্দিন। বাকি চারজন রোহিঙ্গা বলে জানা গেছে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ইনামুল হাফিজ নাদিম জানান, জেলে আটকের বিষয়টি ভুক্তভোগী পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ আমাদের অবগত করেনি। তবে বিষয়টি খোঁজখবর নিচ্ছি।

জাহাঙ্গীর আলম/আরএইচ

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow