নাসা গ্রুপের নজরুলের ১৮০ কোটি টাকার সম্পদ জব্দের আদেশ
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের রাজধানীর পূর্বাচলের জলসিঁড়ি আবাসিক প্রকল্পে ১৬২ কাঠার প্লটসহ দলিলভুক্ত ৫৩টি জমি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ। একই সঙ্গে তিনটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ২ কোটি ২ হাজার ৩৮৪ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন। এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ আবেদন করেন। আবেদনে বলা হয়, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা অর্জন করেছেন, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। সেজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। তদন্তকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, আসামি তার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ বিক্রি বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা বিক্রি হলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হতে পারে। তাই মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০২-এর ১৪ ধার
নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের রাজধানীর পূর্বাচলের জলসিঁড়ি আবাসিক প্রকল্পে ১৬২ কাঠার প্লটসহ দলিলভুক্ত ৫৩টি জমি জব্দের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এসব সম্পত্তির বাজারমূল্য ১৮০ কোটি ৩৭ লাখ ৮৮ হাজার টাকা।
মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র বিশেষ জজ মো. সাব্বির ফয়েজ। একই সঙ্গে তিনটি ব্যাংক হিসাবে থাকা ২ কোটি ২ হাজার ৩৮৪ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. রিয়াজ হোসেন।
এদিন দুদকের পক্ষে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক শাহজাহান মিরাজ আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার ঘুষ ও দুর্নীতির মাধ্যমে ৭৮১ কোটি ১ লাখ ২২ হাজার ৯৫৪ টাকা অর্জন করেছেন, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ। সেজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
তদন্তকালে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যায়, আসামি তার স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদ বিক্রি বা স্থানান্তর করার চেষ্টা করছেন। মামলা নিষ্পত্তির আগে এসব সম্পদ হস্তান্তর বা বিক্রি হলে রাষ্ট্রের ক্ষতি হতে পারে। তাই মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০০২-এর ১৪ ধারা ও দুর্নীতি দমন কমিশন বিধিমালা, ২০০৭-এর বিধি ১৮ অনুযায়ী তার স্থাবর সম্পদ জব্দ ও অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক বলে আদালত বিবেচনা করেছেন।
এমডিএএ/এমএএইচ/এএসএম
What's Your Reaction?