নীলফামারীতে অবাধে অতিথি পাখি নিধন
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় শীতকালে অতিথি পাখি নিধন নিয়ে পরিবেশ সচেতন নাগরিকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। স্থানীয়রা বলছেন, এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম স্থানীয় জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে। ডিমলা অঞ্চলে শীতকালে নানা ধরনের অতিথি পাখির আগমন হয়। এরা পরিবেশের স্বাভাবিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু অবৈধ শিকার ও নিধনের কারণে পাখির সংখ্যা কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। পাখিপ্রেমী শাহিনুর রহমান বলেন, পাখিগুলো আমাদের প্রকৃতির অমূল্য ধন। এদের ধ্বংস করা মানে পরিবেশের ওপর সরাসরি আঘাত। আমরা আশা করি, প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নেবে। স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল হালিম বলেন, আমরা চাই এই পাখি নিধনকারী ব্যক্তিটিকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। এতে ভবিষ্যতে কেউ এমন পরিবেশবিরোধী কাজ করার সাহস পাবে না। ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরানুজ্জামান অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে বলেন, অতিথি পাখি শিকার সম্পূর্ণ বেআইনি। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন, ২০১২ অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয়
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলায় শীতকালে অতিথি পাখি নিধন নিয়ে পরিবেশ সচেতন নাগরিকদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। স্থানীয়রা বলছেন, এ ধরনের অবৈধ কার্যক্রম স্থানীয় জীববৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করছে।
ডিমলা অঞ্চলে শীতকালে নানা ধরনের অতিথি পাখির আগমন হয়। এরা পরিবেশের স্বাভাবিক ভারসাম্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কিন্তু অবৈধ শিকার ও নিধনের কারণে পাখির সংখ্যা কমে যাওয়ায় স্থানীয় বাস্তুতন্ত্রের ওপর বিরূপ প্রভাব পড়েছে।
পাখিপ্রেমী শাহিনুর রহমান বলেন, পাখিগুলো আমাদের প্রকৃতির অমূল্য ধন। এদের ধ্বংস করা মানে পরিবেশের ওপর সরাসরি আঘাত। আমরা আশা করি, প্রশাসন দ্রুত পদক্ষেপ নেবে।
স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল হালিম বলেন, আমরা চাই এই পাখি নিধনকারী ব্যক্তিটিকে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দেওয়া হোক। এতে ভবিষ্যতে কেউ এমন পরিবেশবিরোধী কাজ করার সাহস পাবে না।
ডিমলা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমরানুজ্জামান অভিযোগের সত্যতা যাচাই করে বলেন, অতিথি পাখি শিকার সম্পূর্ণ বেআইনি। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন, ২০১২ অনুযায়ী অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ এক বছরের কারাদণ্ড বা এক লাখ টাকা অর্থদণ্ড, অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে। আমরা বিষয়টি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখছি।
পরিবেশবিদরা বলেছেন, শুধু প্রশাসনের হস্তক্ষেপই যথেষ্ট নয়; স্থানীয় জনগণের সচেতনতা এবং সঠিক তথ্য সরবরাহই পাখিদের রক্ষার মূল চাবিকাঠি।
What's Your Reaction?