পাথরঘাটায় বিষপানে গৃহবধূর মৃত্যু
পাথরঘাটা উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে বিষপানে মোছাঃ লামিয়া (২৮) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলাত চরদুয়ানি ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ছহেরাবাদ গ্রামের মৃত: সেলিম হাওলাদারের মেয়ে ও প্রবাসী মোঃ শমীম সিকদারের স্ত্রী। নিহত লামিয়ার একটি ৫ বছর বয়সী কন্যা সন্তান রয়েছে। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টার দিকে নিজ পিতার আধাপাকা বসতঘরে পারিবারিক কলহের কারণে তিনি বিষ পান করেন। বিষয়টি টের পেয়ে তার মা কাজল বেগম ঘরের সামনে গিয়ে ডাকাডাকি করলে লামিয়া নিজেই দরজা খুলে বিষ পানের কথা জানান। পরবর্তীতে পরিবারের সদস্যরা তাকে দ্রুত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রেফার করা হয়। অ্যাম্বুলেন্সযোগে বরিশালের উদ্দেশে রওনা হলে পথিমধ্যে পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানা এলাকায় রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সেই তার মৃত্যু হয়।পরে স্বজনরা মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন। পাথরঘাটা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মংচেন ফোন কলে জানান, আইনি প্রক্রিয়া
পাথরঘাটা উপজেলায় পারিবারিক কলহের জেরে বিষপানে মোছাঃ লামিয়া (২৮) নামে এক গৃহবধূর মৃত্যু হয়েছে। তিনি উপজেলাত চরদুয়ানি ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ছহেরাবাদ গ্রামের মৃত: সেলিম হাওলাদারের মেয়ে ও প্রবাসী মোঃ শমীম সিকদারের স্ত্রী। নিহত লামিয়ার একটি ৫ বছর বয়সী কন্যা সন্তান রয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৫টার দিকে নিজ পিতার আধাপাকা বসতঘরে পারিবারিক কলহের কারণে তিনি বিষ পান করেন। বিষয়টি টের পেয়ে তার মা কাজল বেগম ঘরের সামনে গিয়ে ডাকাডাকি করলে লামিয়া নিজেই দরজা খুলে বিষ পানের কথা জানান।
পরবর্তীতে পরিবারের সদস্যরা তাকে দ্রুত পাথরঘাটা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দেন। অবস্থার অবনতি ঘটলে উন্নত চিকিৎসার জন্য বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রেফার করা হয়।
অ্যাম্বুলেন্সযোগে বরিশালের উদ্দেশে রওনা হলে পথিমধ্যে পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানা এলাকায় রাত আনুমানিক সাড়ে ৮টার দিকে অ্যাম্বুলেন্সেই তার মৃত্যু হয়।পরে স্বজনরা মরদেহ তাদের গ্রামের বাড়িতে নিয়ে আসেন।
পাথরঘাটা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি) মংচেন ফোন কলে জানান, আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
What's Your Reaction?