প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

নদীর পর ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ অ্যাওয়ার্ডও দখলে এক্স সিরামিকের! শিরোনামে গত ৯ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাগো নিউজ। প্রকাশিত প্রতিবেদনটির ব্যাখ্যা দিয়েছে এক্স সিরামিক কর্তৃপক্ষ। ব্যাখ্যায় তারা বলছেন, উক্ত প্রতিবেদন সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারা যাচাই করা প্রকৃত সত্যকে প্রতিফলিত করে না। নদী দখল বা পরিবেশগত নিয়ম লঙ্ঘনের দাবি ভিত্তিহীন। গণমাধ্যমে নির্বাচিত ও বিভ্রান্তিকর দৃশ্যগত ব্যাখ্যা প্রচার করা হয়েছে। লবলং খালের পানির গুণগত মানের অবনতির জন্য দায়ী উজানে অবস্থিত অন্যান্য শিল্প ইউনিটগুলোর উপস্থিতি উপেক্ষা করা হয়েছে। এক্স সিরামিক সবসময় পরিবেশগত উদ্যোগকে সমর্থন করে আসছে বলেও জানানো হয়েছে। যার মধ্যে পর্যায়ক্রমিক পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং জলাশয় পুনরুদ্ধার কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। আরও পড়ুন: নদীর পর ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ অ্যাওয়ার্ডও দখলে এক্স সিরামিকের! প্রতিবেদকের বক্তব্য প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোনো মতামত বা বক্তব্য নেই। স্থানীয় এবং নদী ও পরিবেশ নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের বক্তব্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া এক্

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা ও প্রতিবেদকের বক্তব্য

নদীর পর ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ অ্যাওয়ার্ডও দখলে এক্স সিরামিকের! শিরোনামে গত ৯ জুলাই একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে জাগো নিউজ। প্রকাশিত প্রতিবেদনটির ব্যাখ্যা দিয়েছে এক্স সিরামিক কর্তৃপক্ষ।

ব্যাখ্যায় তারা বলছেন, উক্ত প্রতিবেদন সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর তথ্যের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দ্বারা যাচাই করা প্রকৃত সত্যকে প্রতিফলিত করে না। নদী দখল বা পরিবেশগত নিয়ম লঙ্ঘনের দাবি ভিত্তিহীন। গণমাধ্যমে নির্বাচিত ও বিভ্রান্তিকর দৃশ্যগত ব্যাখ্যা প্রচার করা হয়েছে। লবলং খালের পানির গুণগত মানের অবনতির জন্য দায়ী উজানে অবস্থিত অন্যান্য শিল্প ইউনিটগুলোর উপস্থিতি উপেক্ষা করা হয়েছে।

এক্স সিরামিক সবসময় পরিবেশগত উদ্যোগকে সমর্থন করে আসছে বলেও জানানো হয়েছে। যার মধ্যে পর্যায়ক্রমিক পরিচ্ছন্নতা অভিযান এবং জলাশয় পুনরুদ্ধার কর্মসূচি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

আরও পড়ুন:
নদীর পর ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি’ অ্যাওয়ার্ডও দখলে এক্স সিরামিকের!

প্রতিবেদকের বক্তব্য

প্রকাশিত প্রতিবেদনটিতে প্রতিবেদকের নিজস্ব কোনো মতামত বা বক্তব্য নেই। স্থানীয় এবং নদী ও পরিবেশ নিয়ে যারা কাজ করেন, তাদের বক্তব্য প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে। এছাড়া এক্স সিরামিকসকে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়ার প্রতিবাদ জানিয়েছিল ১৫টি পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠন।

গত ৬ জুলাই পরিবেশবাদীরা এক বিবৃতিতে কারখানাটি নদী দখল ও পরিবেশ দূষণের অভিযোগ আনেন। বিবৃতিতে বাপা, বেলা, গ্রীন ভয়েস, নদীপক্ষ, উন্নয়ন ধারা ট্রাস্ট, বাংলাদেশ রিভার ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ রিভার ট্রাভেলস নেটওয়ার্ক, এএসডিএস, তিস্তা নদী রক্ষা কমিটি, বাদাবন সংঘ, সিডিপি, সেইফটি ম্যানেজমেন্ট ফাউন্ডেশন, সিডব্লিউএফ, ডব্লিউবিবি, পরিবেশ বার্তাসহ ১৫টি পরিবেশবাদী ও সামাজিক সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে এক্স সিরামিকস লিমিটেডকে দেওয়া ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ প্রত্যাহারসহ নদীর দখল করা জায়গা ফেরত দেওয়া ও তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইন প্রয়োগ করে শাস্তি নিশ্চিত করার দাবি জানানো হয়। একইসঙ্গে ‘গ্রিন ফ্যাক্টরি অ্যাওয়ার্ড’ দেওয়ার ক্ষেত্রে নির্বাচন প্রক্রিয়া সঠিক ও স্বচ্ছ করার দাবিও জানিয়েছিলেন তারা।

মো. আমিনুল ইসলাম/এসআর/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow