প্রকাশ্যে যুবকের হাতের কবজি কাটায় গ্রেপ্তার ৩

গাইবান্ধার সদরে দিনেদুপুরে প্রকাশ্যে রুবেল মিয়া নামের এক যুবকের হাতের কবজি কেটে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে আসামিদের আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ। গ্রেপ্তার তিনজন হলেন- সদর পৌরসভার মধ্য ধানঘড়ার মোনজরুল ইসলাম বাবু, রাকিব মিয়া ও সুলতান মিয়া। রুবেলের বাবা মোকাব্বর মিয়া বলেন, যারা আমার ছেলেকে মেরেছে, হাতের কবজি কেটে দিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির চাই। গাইবান্ধা সদর থানার ওসি মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন কালবেলাকে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোমবার রাতে পাঁচজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনজনকে ভুক্তভোগীর বাবার করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুজনের নাম এজাহারে না থাকায় মুচলেকার নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এর আগে সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রুবেল মিয়া তার বন্ধু মোশারফ রহমানের সঙ্গে দেখা করতে যান। তখন মোশারফের প্রতিপক্ষ সুখনগর বাবুসহ পাঁচজন অস্ত্র দিয়ে রুবেলের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে। এছাড়া শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রংপুর ম

প্রকাশ্যে যুবকের হাতের কবজি কাটায় গ্রেপ্তার ৩

গাইবান্ধার সদরে দিনেদুপুরে প্রকাশ্যে রুবেল মিয়া নামের এক যুবকের হাতের কবজি কেটে নেওয়ার ঘটনায় জড়িতদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) দুপুর ২টার দিকে আসামিদের আদালতে সোপর্দ করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার তিনজন হলেন- সদর পৌরসভার মধ্য ধানঘড়ার মোনজরুল ইসলাম বাবু, রাকিব মিয়া ও সুলতান মিয়া।

রুবেলের বাবা মোকাব্বর মিয়া বলেন, যারা আমার ছেলেকে মেরেছে, হাতের কবজি কেটে দিয়েছে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির চাই।

গাইবান্ধা সদর থানার ওসি মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন কালবেলাকে বলেন, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোমবার রাতে পাঁচজনকে আটক করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তিনজনকে ভুক্তভোগীর বাবার করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়। আজ আদালতে পাঠানো হয়েছে। বাকি দুজনের নাম এজাহারে না থাকায় মুচলেকার নিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রুবেল মিয়া তার বন্ধু মোশারফ রহমানের সঙ্গে দেখা করতে যান। তখন মোশারফের প্রতিপক্ষ সুখনগর বাবুসহ পাঁচজন অস্ত্র দিয়ে রুবেলের হাতের কবজি বিচ্ছিন্ন করে। এছাড়া শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করে জখম করে। স্থানীয়রা উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক রংপুর মেডিকেল কলেজে রেফার্ড করেন।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow