প্রথমবার এমএলএস কাপের ফাইনালে মায়ামি
ইন্টার মায়ামি নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উঠেছে এমএলএস কাপের ফাইনালে। রোববার (৩০ নভেম্বর) ইস্টার্ন কনফারেন্সের ফাইনালে নিউইয়র্ক সিটি এফসিকে ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত করেছে মায়ামি। এর আগে, তিনবার প্লে-অফে মায়ামি খেললেও কনফারেন্স সেমিফাইনালে উঠতে না পারা মায়ামি এবার নাম লেখালো ফাইনালে। চেজ স্টেডিয়ামে নিউইয়র্কের সিটির বিপক্ষে ইস্টার্ন কনফারেন্সের ফাইনালে মায়ামি জয় পেয়েছে তাদেও আলেন্দের নৈপুণ্যে। আর্জেন্টাইন এই ফুটবলার করেছেন হ্যাটট্রিক। এক গোল করেছেন আরেক আর্জেন্টাইন মাতে সিলভেত্তি। অন্য গোলটি তালেসকো সেগোভিয়ার। মায়ামির জয়ের ৫ গোলের ৪টিই এসেছে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়দের পা থেকে। ১৪ মিনিটে প্রথম গোলের দেখা পায় মায়ামি তাদেও আলেন্দের কল্যাণে। যেখানে অ্যাসিস্টও করেন আরেক আর্জেন্টাইন রদ্রিগো ডি পল। মিনিট দশেক পর ম্যাচের ২৪ মিনিটে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করেন আলেন্দে। হেড থেকে করেন এই গোলটি। জর্দি আলবার ক্রস থেকে বল নাগালে পেয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন। ৩৭ মিনিটে একটি গোল শোধ করেন নিউইয়র্ক সিটির জাস্টিন হাক। বিরতিতে যাওয়ার আগে স্কোর হয় ২-১। বক্সের বাইরে ৬৭ মিনিটে মেসিকে ঘিরে ফেলে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা।
ইন্টার মায়ামি নিজেদের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উঠেছে এমএলএস কাপের ফাইনালে। রোববার (৩০ নভেম্বর) ইস্টার্ন কনফারেন্সের ফাইনালে নিউইয়র্ক সিটি এফসিকে ৫-১ ব্যবধানে বিধ্বস্ত করেছে মায়ামি।
এর আগে, তিনবার প্লে-অফে মায়ামি খেললেও কনফারেন্স সেমিফাইনালে উঠতে না পারা মায়ামি এবার নাম লেখালো ফাইনালে।
চেজ স্টেডিয়ামে নিউইয়র্কের সিটির বিপক্ষে ইস্টার্ন কনফারেন্সের ফাইনালে মায়ামি জয় পেয়েছে তাদেও আলেন্দের নৈপুণ্যে। আর্জেন্টাইন এই ফুটবলার করেছেন হ্যাটট্রিক। এক গোল করেছেন আরেক আর্জেন্টাইন মাতে সিলভেত্তি। অন্য গোলটি তালেসকো সেগোভিয়ার।
মায়ামির জয়ের ৫ গোলের ৪টিই এসেছে আর্জেন্টিনার খেলোয়াড়দের পা থেকে। ১৪ মিনিটে প্রথম গোলের দেখা পায় মায়ামি তাদেও আলেন্দের কল্যাণে। যেখানে অ্যাসিস্টও করেন আরেক আর্জেন্টাইন রদ্রিগো ডি পল।
মিনিট দশেক পর ম্যাচের ২৪ মিনিটে নিজের ও দলের দ্বিতীয় গোল করেন আলেন্দে। হেড থেকে করেন এই গোলটি। জর্দি আলবার ক্রস থেকে বল নাগালে পেয়ে হেডে লক্ষ্যভেদ করেন।
৩৭ মিনিটে একটি গোল শোধ করেন নিউইয়র্ক সিটির জাস্টিন হাক। বিরতিতে যাওয়ার আগে স্কোর হয় ২-১।
বক্সের বাইরে ৬৭ মিনিটে মেসিকে ঘিরে ফেলে প্রতিপক্ষের খেলোয়াড়রা। পরে বল পাঠিয়ে দেন ফাঁকায় থাকা সিলভেত্তির দিকে। অরুণ এই অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার বল জালে পাঠাতে কোনো ভুল করেননি।
৮৩ মিনিটে গোল করে ব্যবধান ৪-১ করেন সেগোভিয়া। ৮৯ মিনিটে আলেন্দে হ্যাটট্রিক করেন ইয়ানিক ব্রাইটের অ্যাসিস্টে গোল আদায় করে। মায়ামি ৫-১ ব্যবধানের বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মায়ামি।
আগামী ৬ ডিসেম্বর এমএলএস কাপের ফাইনালে মায়ামির প্রতিপক্ষ হবে সান ডিয়েগো ও ভ্যাঙ্কুভার হোয়াইটক্যাপসের মধ্যকার ওয়েস্টার্ন কনফারেন্স ফাইনালের বিজয়ী দল।
আইএন/এমএস
What's Your Reaction?