প্রসংসায় ভাসছেন জোভান-পায়েল

মুক্তির পর যেন ঝড় তুলেছে ইউটিউবে। মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩০ লাখ ভিউ ছুঁয়ে দর্শকের ভালোবাসায় ভাসছে নতুন নাটক ‘কোটিপতি’। বিলাসিতা নয়, বরং কোটিপতি হয়েও সাদামাটা জীবনের দর্শন—এই ব্যতিক্রমী গল্পই জয় করেছে দর্শকের মন। সিএমভির ব্যানারে, মেজবাহ উদ্দিন সুমনের শক্তিশালী চিত্রনাট্যে আর নির্মাতা এস আর মজুমদারের নির্মাণে এই নাটকে প্রধান দুই চরিত্রে ফারহান আহমেদ জোভান ও কেয়া পায়েলের অভিনয় যোগ করেছে আবেগ আর বাস্তবতার নতুন মাত্রা। প্রকাশিত নাটকটিতে উঠে এসেছে কোটিপতি হয়েও মধ্যবিত্ত জীবন কাটানো এক অসামান্য পরিবারের গল্প। গত ২৬ ডিসেম্বর সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাওয়া নাটকটি এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে। জোভান ও কেয়ার পাশাপাশি নাটকে অভিনয় করেছেন আজিজুল হাকিম, কিংকর আহসান, নাদের চৌধুরী, মিলি বাশারসহ আরও অনেকে।  নির্মাতা এস আর মজুমদার ‘কোটিপতির এমন সাড়া পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত।  নাটকটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি মূলত সামাজিক তথা পারিবারিক প্রেক্ষাপটের একটি পূর্ণাঙ্গ নাটক। যেখানে ধনী-গরিব, বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু-সহকর্মী-স্বজনরা মিলে-মিশে একটা হাসি-কান্নার মধ্যবিত্ত জীবনযাপনের চেষ

প্রসংসায় ভাসছেন জোভান-পায়েল
মুক্তির পর যেন ঝড় তুলেছে ইউটিউবে। মাত্র ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে ৩০ লাখ ভিউ ছুঁয়ে দর্শকের ভালোবাসায় ভাসছে নতুন নাটক ‘কোটিপতি’। বিলাসিতা নয়, বরং কোটিপতি হয়েও সাদামাটা জীবনের দর্শন—এই ব্যতিক্রমী গল্পই জয় করেছে দর্শকের মন। সিএমভির ব্যানারে, মেজবাহ উদ্দিন সুমনের শক্তিশালী চিত্রনাট্যে আর নির্মাতা এস আর মজুমদারের নির্মাণে এই নাটকে প্রধান দুই চরিত্রে ফারহান আহমেদ জোভান ও কেয়া পায়েলের অভিনয় যোগ করেছে আবেগ আর বাস্তবতার নতুন মাত্রা। প্রকাশিত নাটকটিতে উঠে এসেছে কোটিপতি হয়েও মধ্যবিত্ত জীবন কাটানো এক অসামান্য পরিবারের গল্প। গত ২৬ ডিসেম্বর সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে মুক্তি পাওয়া নাটকটি এখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচনার খোরাক জুগিয়েছে। জোভান ও কেয়ার পাশাপাশি নাটকে অভিনয় করেছেন আজিজুল হাকিম, কিংকর আহসান, নাদের চৌধুরী, মিলি বাশারসহ আরও অনেকে।  নির্মাতা এস আর মজুমদার ‘কোটিপতির এমন সাড়া পেয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত।  নাটকটি নিয়ে তিনি বলেন, ‘এটি মূলত সামাজিক তথা পারিবারিক প্রেক্ষাপটের একটি পূর্ণাঙ্গ নাটক। যেখানে ধনী-গরিব, বাবা-মা, স্ত্রী-সন্তান, বন্ধু-সহকর্মী-স্বজনরা মিলে-মিশে একটা হাসি-কান্নার মধ্যবিত্ত জীবনযাপনের চেষ্টা করে। সেই গল্পটি প্রকাশের পর দর্শকরা যেভাবে আমাদের প্রশংসায় ভাসাচ্ছে, সেটি দেখে অভিভূত।’ এদিকে নাটকটি নিয়ে প্রযোজক ও পরিবেশক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু বলেন, ‘কোটিপতি হওয়া গর্বের হতে পারে, কিন্তু মানুষ হওয়াটাই আসল সম্পদ। জীবন চালানোর জন্য যতটা দরকার, ততটাই যথেষ্ট। আর যেটুকু বাড়তি থাকে, তা মানুষের কল্যাণে দিলেই টাকার সত্যিকারের মূল্য পাওয়া যায়। মূলত এই অমূল্য বার্তাটি আমরা নাটকের মাধ্যমে সমাজে দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আর সেটি মানুষ সাদরে গ্রহণ করেছে বলে নিজেদের চেষ্টা সার্থক মনে হচ্ছে। সেজন্য আমি দর্শকদের ধন্যবাদ জানাই।’

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow