বঙ্গোপসাগরে ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা
বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক সক্ষমতার এক বিশাল প্রদর্শনী হিসেবে পারমাণবিক সক্ষম সাবমেরিন থেকে একটি মধ্যমপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে ভারত। দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে। মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন ‘আইএনএস আরিঘাট’ থেকে ‘কে-৪’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়। এই পরীক্ষা চালানো হয় বিশাখাপত্তনমের উপকূলে। ক্ষেপণাস্ত্রটি ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। প্রতিবেদনে বলা হয়, কে-৪ সাবমেরিন-লঞ্চড ব্যালিস্টিক মিসাইল (এসএলবিএম) গত বছরের ২৯ আগস্ট ভারতীয় নৌবাহিনীতে কমিশন করা হয়। এর মধ্য দিয়ে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রের তলদেশ থেকে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে সক্ষম দেশগুলোর একটি ছোট গ্রুপের অংশ হয়ে ওঠে দেশটি। ভূমি থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ‘অগ্নি-৩’ ক্ষেপণাস্ত্র থেকে উদ্ভূত এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ পাল্লার সমুদ্র থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য কৌশলগত অস্ত্র। ক্ষেপণাস্ত্রটির স্থল সংস্করণটি সমুদ্রে উৎক্ষেপণের জন্য পরিবর্তিত করা হয়েছে। ক্ষেপণাস্ত্রটি
বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক সক্ষমতার এক বিশাল প্রদর্শনী হিসেবে পারমাণবিক সক্ষম সাবমেরিন থেকে একটি মধ্যমপাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়েছে ভারত। দেশটির সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি এ তথ্য জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (২৪ ডিসেম্বর) বঙ্গোপসাগরে পারমাণবিক শক্তিচালিত সাবমেরিন ‘আইএনএস আরিঘাট’ থেকে ‘কে-৪’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করা হয়। এই পরীক্ষা চালানো হয় বিশাখাপত্তনমের উপকূলে।
ক্ষেপণাস্ত্রটি ৩ হাজার ৫০০ কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম বলে উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কে-৪ সাবমেরিন-লঞ্চড ব্যালিস্টিক মিসাইল (এসএলবিএম) গত বছরের ২৯ আগস্ট ভারতীয় নৌবাহিনীতে কমিশন করা হয়। এর মধ্য দিয়ে স্থল, আকাশ ও সমুদ্রের তলদেশ থেকে পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে সক্ষম দেশগুলোর একটি ছোট গ্রুপের অংশ হয়ে ওঠে দেশটি।
ভূমি থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য ‘অগ্নি-৩’ ক্ষেপণাস্ত্র থেকে উদ্ভূত এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ভারতের সবচেয়ে দীর্ঘ পাল্লার সমুদ্র থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য কৌশলগত অস্ত্র। ক্ষেপণাস্ত্রটির স্থল সংস্করণটি সমুদ্রে উৎক্ষেপণের জন্য পরিবর্তিত করা হয়েছে।
ক্ষেপণাস্ত্রটি ২ দশমিক ৫ টন পারমাণবিক ওয়ারহেড বহন করার জন্য তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ভারতের অরিহন্ত-শ্রেণির সাবমেরিন থেকে উৎক্ষেপণযোগ্য।
সূত্র : এনডিটিভি, ইন্ডিয়া টুডে
What's Your Reaction?