বন্ধুত্বের টানে যশোরে কোরিয়ান নাগরিক সিমকো 

বন্ধুত্বের টানে মানুষ কত দূর যেতে পারে তারই অনন্য উদাহরণ হয়ে যশোরের শার্শায় এসেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিক সিমকো ইয়ং। আকাশপথে প্রায় চার হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে তিনি পৌঁছান শার্শা উপজেলার রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা মুকুল হোসেনের বাড়িতে। বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন সিমকো ইয়ং। সেখানে আগত অতিথিকে স্বাগত জানান তার দীর্ঘদিনের বন্ধু মুকুল হোসেন।  জানা গেছে, এদিন সকাল ১০টার মধ্যেই বিদেশি অতিথিকে নিয়ে মুকুল পৌঁছান তাদের রাজনগরস্থ বাড়িতে। বিদেশি নাগরিককে এক নজর দেখতে স্থানীয় মানুষের ঢল নামে চারপাশে; গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ। মুকুল হোসেন জানান, প্রায় ১২ বছর তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। সেই কোম্পানির মালিক সিমকো ইয়ংয়ের সঙ্গে তার গড়ে ওঠে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। কাজ শেষে দেশে ফেরার অনেক বছর পরও বন্ধুত্বের সেই সেতুবন্ধন অটুট রেখেই বাংলাদেশে মুকুলের খোঁজ নিতে ছুটে এসেছেন তিনি। বাংলাদেশ নিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সিমকো ইয়ং বলেন, ‘বাংলাদেশ খুব সুন্দর দেশ। এখানকার মানুষ অত্যন্ত ভালো এবং আন্তরিক। দেশটিকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে

বন্ধুত্বের টানে যশোরে কোরিয়ান নাগরিক সিমকো 

বন্ধুত্বের টানে মানুষ কত দূর যেতে পারে তারই অনন্য উদাহরণ হয়ে যশোরের শার্শায় এসেছেন দক্ষিণ কোরিয়ার নাগরিক সিমকো ইয়ং। আকাশপথে প্রায় চার হাজার কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে তিনি পৌঁছান শার্শা উপজেলার রাজনগর গ্রামের বাসিন্দা মুকুল হোসেনের বাড়িতে।

বৃহস্পতিবার (৪ ডিসেম্বর) ভোরে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন সিমকো ইয়ং। সেখানে আগত অতিথিকে স্বাগত জানান তার দীর্ঘদিনের বন্ধু মুকুল হোসেন। 

জানা গেছে, এদিন সকাল ১০টার মধ্যেই বিদেশি অতিথিকে নিয়ে মুকুল পৌঁছান তাদের রাজনগরস্থ বাড়িতে। বিদেশি নাগরিককে এক নজর দেখতে স্থানীয় মানুষের ঢল নামে চারপাশে; গ্রামে ছড়িয়ে পড়ে উৎসবের আমেজ।

মুকুল হোসেন জানান, প্রায় ১২ বছর তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন। সেই কোম্পানির মালিক সিমকো ইয়ংয়ের সঙ্গে তার গড়ে ওঠে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক। কাজ শেষে দেশে ফেরার অনেক বছর পরও বন্ধুত্বের সেই সেতুবন্ধন অটুট রেখেই বাংলাদেশে মুকুলের খোঁজ নিতে ছুটে এসেছেন তিনি।

বাংলাদেশ নিয়ে নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে সিমকো ইয়ং বলেন, ‘বাংলাদেশ খুব সুন্দর দেশ। এখানকার মানুষ অত্যন্ত ভালো এবং আন্তরিক। দেশটিকে আমার খুব পছন্দ হয়েছে।’

স্থানীয়রা জানান, নিজেদের এলাকায় একজন বিদেশি অতিথি দেখে তারা অত্যন্ত আনন্দিত ও আপ্লুত। সিমকো ইয়ংয়ের আগমন তাদের গ্রামে এনে দিয়েছে ভিন্নরকম আনন্দ ও উৎসবের রঙ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow