বরগুনায় দুই ট্রলারে ঘাটে এলো ২০০ মণ ইলিশ
বঙ্গোপসাগরে দুটি ট্রলারে এক টানে ধরা পড়েছে ২০০ মণ ইলিশ। পরে বরগুনার পাথরঘাটায় বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিলামে এসব ইলিশ ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়। বুধবার (১৯ নভেম্বর) সকালে এফবি সাফাওয়ান-১ ও এফবি রাইসা নামের দুটি ট্রলারে করে বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাইফ ফিস নামের আড়তে এসব মাছ বিক্রি করা হয়। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৪ নভেম্বর এফবি সাফাওয়ান-১ ও এফবি রাইসা পাথরঘাটা থেকে গভীর সমুদ্রে যায়। সোমবার (১৭ নভেম্বর) কুয়াকাটা থেকে অন্তত ৭০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে জাল ফেললে এক টানে ধরা পড়ে প্রায় ১৮ হাজার পিস ইলিশ। এরমধ্যে এফবি রাইসা ট্রলারে ধরা পড়ে ১১০ মণ। যা বিক্রি হয়েছে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা দামে। অন্যদিকে এফবি সাফাওয়ান-১ ট্রলারে ধরা পড়ে ৯০ মণ ইলিশ বিক্রি হয় ২৫ লাখ টাকায়। এফবি রাইসা ট্রলারের মাঝি মাসুদ বলেন, ১৪ নভেম্বর আমরা মাছ ধরার জন্য সাগরে যাই। তিন-চারদিনে মাত্র ৪০০ পিস মাছ পাই। ১৭ নভেম্বর বিকেলে জাল ফেলে কিছু সময় অপেক্ষা করার পর জাল টান দিতে গিয়ে দেখি ইলিশ আর ইলিশ। ওই এক টানেই আনুমানিক প্রায় ১৮ হাজার ইলিশ ধরা পড়ে। সাফওয়ান-১ ট্রলার সূত্রে জানা গেছে, ১৭ নভেম্বর বিকেল জাল ফেলা
বঙ্গোপসাগরে দুটি ট্রলারে এক টানে ধরা পড়েছে ২০০ মণ ইলিশ। পরে বরগুনার পাথরঘাটায় বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে নিলামে এসব ইলিশ ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি করা হয়।
বুধবার (১৯ নভেম্বর) সকালে এফবি সাফাওয়ান-১ ও এফবি রাইসা নামের দুটি ট্রলারে করে বিএফডিসি মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে সাইফ ফিস নামের আড়তে এসব মাছ বিক্রি করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ১৪ নভেম্বর এফবি সাফাওয়ান-১ ও এফবি রাইসা পাথরঘাটা থেকে গভীর সমুদ্রে যায়। সোমবার (১৭ নভেম্বর) কুয়াকাটা থেকে অন্তত ৭০ কিলোমিটার গভীর সমুদ্রে জাল ফেললে এক টানে ধরা পড়ে প্রায় ১৮ হাজার পিস ইলিশ। এরমধ্যে এফবি রাইসা ট্রলারে ধরা পড়ে ১১০ মণ। যা বিক্রি হয়েছে ২৮ লাখ ৫০ হাজার টাকা দামে। অন্যদিকে এফবি সাফাওয়ান-১ ট্রলারে ধরা পড়ে ৯০ মণ ইলিশ বিক্রি হয় ২৫ লাখ টাকায়।
এফবি রাইসা ট্রলারের মাঝি মাসুদ বলেন, ১৪ নভেম্বর আমরা মাছ ধরার জন্য সাগরে যাই। তিন-চারদিনে মাত্র ৪০০ পিস মাছ পাই। ১৭ নভেম্বর বিকেলে জাল ফেলে কিছু সময় অপেক্ষা করার পর জাল টান দিতে গিয়ে দেখি ইলিশ আর ইলিশ। ওই এক টানেই আনুমানিক প্রায় ১৮ হাজার ইলিশ ধরা পড়ে। সাফওয়ান-১ ট্রলার সূত্রে জানা গেছে, ১৭ নভেম্বর বিকেল জাল ফেলা হলে ৯০ মণ মাছ ধরা পড়ে। আজ মাছগুলো খোলা ডাকে বিক্রি করা হয়।
পাথরঘাটা বিএফডিসি মার্কেটের আড়তদার মোস্তফা আলম বলেন, আমার আড়তে মাছগুলো বিক্রি হয়েছে। কিছুদিন আগে প্রায় ১৭০ মণ মাছ বিক্রি করি অন্য একটি ট্রলারে। সাগরে এখন মাছ ধরা পড়েছে না জেলেদের। তবে এবারে ২০০ মণ ধরা পড়ায় অনেকটা লোকসান কাটিয়ে ওঠতে পারবে।
বরগুনা জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী বলেন, সাগরে আগর মতন মাছ ধরা না পড়ায় জেলেরা ও ট্রলার মালিকরা লোকসান গুনতে ছিল। দুই ট্রলারে ২০০ মণ ইলিশ পাওয়ায় জেলেদের হাসি মুখ দেখে আমরাও খুশি হয়েছি।
নুরুল আহাদ অনিক/আরএইচ/জেআইএম
What's Your Reaction?