বাংলাদেশ-ভারতের ৭৯ জন মৎস্যজীবী বন্দিবিনিময়

বঙ্গোপসাগরের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা এলাকায় আটক থাকা ৩২ বাংলাদেশি ও ৪৭ ভারতীয় মৎস্যজীবীর পারস্পরিক প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও ভারতীয় কোস্টগার্ডের যৌথ সমন্বয়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সমুদ্ররেখায় ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছ থেকে আটক ৩২ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড গ্রহণ করে। একই সময়ে বাংলাদেশে আটক ৪৭ ভারতীয় মৎস্যজীবীকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি ফিশিং বোট ফেরত দেয়, আর ভারতীয় মালিকানাধীন তিনটি ফিশিং বোট হস্তান্তর করে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড। এদিকে, একই দিনে শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের মেঘালয়ে আটক থাকা আরও ৬ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীর প্রত্যাবাসন হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে বিজিবি ও বিএসএফ সমন্বিতভাবে কাজ করছে। প্রত্যাবাসন কার্যক্রমটি পরিচালনায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়,

বাংলাদেশ-ভারতের ৭৯ জন মৎস্যজীবী বন্দিবিনিময়

বঙ্গোপসাগরের আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা এলাকায় আটক থাকা ৩২ বাংলাদেশি ও ৪৭ ভারতীয় মৎস্যজীবীর পারস্পরিক প্রত্যাবাসন সম্পন্ন হয়েছে। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড ও ভারতীয় কোস্টগার্ডের যৌথ সমন্বয়ে এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়।

মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, আন্তর্জাতিক সমুদ্ররেখায় ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছ থেকে আটক ৩২ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীকে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড গ্রহণ করে। একই সময়ে বাংলাদেশে আটক ৪৭ ভারতীয় মৎস্যজীবীকে ভারতীয় কোস্টগার্ডের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এ প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে ভারতীয় কোস্টগার্ড বাংলাদেশি মালিকানাধীন একটি ফিশিং বোট ফেরত দেয়, আর ভারতীয় মালিকানাধীন তিনটি ফিশিং বোট হস্তান্তর করে বাংলাদেশ কোস্টগার্ড।

এদিকে, একই দিনে শেরপুরের নাকুগাঁও স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের মেঘালয়ে আটক থাকা আরও ৬ বাংলাদেশি মৎস্যজীবীর প্রত্যাবাসন হওয়ার কথা রয়েছে। এ বিষয়ে বিজিবি ও বিএসএফ সমন্বিতভাবে কাজ করছে।

প্রত্যাবাসন কার্যক্রমটি পরিচালনায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, বিজিবি, বাংলাদেশ পুলিশ, স্থানীয় প্রশাসন ও অন্যান্য সংস্থা যৌথভাবে কাজ করেছে বলে বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়।

জেপিআই/এমএএইচ/এমএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow