বাগেরহাটে ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ-মহড়া
বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, জ্ঞান ও দুর্যোগ মোকাবিলা সক্ষমতা বাড়াতে দিনব্যাপী ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় কলেজ প্রাঙ্গণে ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণের আয়োজন করে সরকারি পিসি কলেজ। প্রশিক্ষণে বাগেরহাটের তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল ইসলাম, ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুর রহমান ফারুকী, বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. বজলুর রশিদ এবং কলেজের বিএনসিসি পুরুষ প্লাটনের সি ইউ ও ছাকিব। বিএনসিসি পুরুষ প্লাটনের সি ইউ ও ছাকিব বলেন, এই প্রশিক্ষণ আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। জরুরি সময়ে কীভাবে কাজ করতে হয় তা না জানলে ছোট দুর্ঘটনায় বড় বিপদ হয়ে যেতে পারে। আজকের প্রশিক্ষণে আমরা বাস্তব কৌশল শিখেছি। কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, জীবনের নিরাপত্তা জ্ঞান জানা জরুরি। ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ তাদের সাহস, সচেতনতা ও দায়িত্ববোধ বাড়াবে। যেকোনো দুর্যোগে তারা নিজেদের পাশাপাশি অন্যকেও সাহা
বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, জ্ঞান ও দুর্যোগ মোকাবিলা সক্ষমতা বাড়াতে দিনব্যাপী ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ ও মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) দুপুরে বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় কলেজ প্রাঙ্গণে ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণের আয়োজন করে সরকারি পিসি কলেজ।
প্রশিক্ষণে বাগেরহাটের তিনটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ১০০ শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করেন।
প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল ইসলাম, ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সাইফুর রহমান ফারুকী, বাগেরহাট ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. বজলুর রশিদ এবং কলেজের বিএনসিসি পুরুষ প্লাটনের সি ইউ ও ছাকিব।
বিএনসিসি পুরুষ প্লাটনের সি ইউ ও ছাকিব বলেন, এই প্রশিক্ষণ আমাদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। জরুরি সময়ে কীভাবে কাজ করতে হয় তা না জানলে ছোট দুর্ঘটনায় বড় বিপদ হয়ে যেতে পারে। আজকের প্রশিক্ষণে আমরা বাস্তব কৌশল শিখেছি।
কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধু বইয়ের জ্ঞান নয়, জীবনের নিরাপত্তা জ্ঞান জানা জরুরি। ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ তাদের সাহস, সচেতনতা ও দায়িত্ববোধ বাড়াবে। যেকোনো দুর্যোগে তারা নিজেদের পাশাপাশি অন্যকেও সাহায্য করতে পারবে।
ফায়ার সার্ভিসের উপসহকারী পরিচালক মো. বজলুর রশিদ বলেন, আগুন বা দুর্যোগ কখনো আগাম জানিয়ে আসে না। তাই সবাইকে প্রস্তুত থাকতে হবে। আজ আমরা বিএনসিসি শিক্ষার্থীদের শেখালাম কীভাবে আগুন লাগলে দ্রুত ব্যবস্থা নিতে হয়, কীভাবে নিরাপদে বের হতে হয়, আর ছাদে আটকা পড়লে কীভাবে রশি দিয়ে উদ্ধার করা যায়। এ ধরনের প্রশিক্ষণ থাকলে দুর্ঘটনার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
তিনি আরও বলেন, দুর্ঘটনা বা আগুন লাগলে কীভাবে দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হয় তা শেখায়। আত্মরক্ষা এবং অন্যকে বাঁচানোর কৌশল জানা থাকে। দুর্যোগ মোকাবিলায় শিক্ষার্থীদের মানসিক প্রস্তুতি বাড়ায়। কলেজ, বাসা বা হোস্টেলে আগুন লাগলে আতঙ্ক না হয়ে সঠিক পদক্ষেপ নিতে সাহায্য করে।
নাহিদ ফরাজী/এনএইচআর/এএসএম
What's Your Reaction?