বান্দরবানে অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসা
শীতের রাতে আগুন পোহাতে গিয়ে জামায় আগুন লেগে গুরুতর আহত হয় বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম শাশ্বত ম্রো পাড়ার দুই শিশু পাওঞি ম্রো (৫) ও পাঁচ মাস বয়সী তর্ম ম্রো। আগুনে তাদের শরীরের বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু পাহাড়ি দরিদ্র অসহায় পরিবারের কাছে শিশু দুটির চিকিৎসার জন্য কোন অর্থ ছিল না। স্থানীয়রা মানুষের কাছে অর্থ সাহায্য চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দেয়। বিষয়টি নজরে আসে সেনাবাহিনীর বান্দরবানের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিব ইবনে রেজোয়ানের। তাৎক্ষণিক তিনি নির্দেশনা দেন ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য বান্দরবান সেনাবাহিনীর হাসপাতালে নিয়ে আসতে। যেই নির্দেশনা সেই কাজ। গতকাল রবিবার অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে বান্দরবান সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তাদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় রিজিয়ন থেকে। চিকিৎসাধীন অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে হাসপাতালে দেখতে যান সেভেনফিল্ড এম্বুলেন্স এর অধিনায়ক সরফরাজ হায়দার, রিজিয়নের কর্মকর্তা জিএসটু মেজর পারভেজ রহমান, মেজর শাহরীন জাহান প্রধান। জেলা পরিষদের সদস্য খামলাই ম্রো জানিয়েছেন অসহায় জ
শীতের রাতে আগুন পোহাতে গিয়ে জামায় আগুন লেগে গুরুতর আহত হয় বান্দরবানের থানচি উপজেলার দুর্গম শাশ্বত ম্রো পাড়ার দুই শিশু পাওঞি ম্রো (৫) ও পাঁচ মাস বয়সী তর্ম ম্রো। আগুনে তাদের শরীরের বেশিরভাগই ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কিন্তু পাহাড়ি দরিদ্র অসহায় পরিবারের কাছে শিশু দুটির চিকিৎসার জন্য কোন অর্থ ছিল না।
স্থানীয়রা মানুষের কাছে অর্থ সাহায্য চেয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দেয়। বিষয়টি নজরে আসে সেনাবাহিনীর বান্দরবানের রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাকিব ইবনে রেজোয়ানের। তাৎক্ষণিক তিনি নির্দেশনা দেন ওই দুই শিশুকে উদ্ধার করে উন্নত চিকিৎসার জন্য বান্দরবান সেনাবাহিনীর হাসপাতালে নিয়ে আসতে। যেই নির্দেশনা সেই কাজ। গতকাল রবিবার অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে বান্দরবান সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নিয়ে এসে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তাদের আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয় রিজিয়ন থেকে। চিকিৎসাধীন অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুকে হাসপাতালে দেখতে যান সেভেনফিল্ড এম্বুলেন্স এর অধিনায়ক সরফরাজ হায়দার, রিজিয়নের কর্মকর্তা জিএসটু মেজর পারভেজ রহমান, মেজর শাহরীন জাহান প্রধান।
জেলা পরিষদের সদস্য খামলাই ম্রো জানিয়েছেন অসহায় জুমিয়া পরিবারের পক্ষে তাদের শিশুদের চিকিৎসা দেওয়ার মতো কোন সামর্থ্য ছিল না। সেনাবাহিনীর এই প্রশংসনীয় উদ্যোগ স্থানীয়রা সাধুবাদ জানিয়েছে। সেনাবাহিনীর চিকিৎসকরা জানিয়েছেন আপাতত সামরিক হাসপাতালে রেখে অগ্নিদগ্ধ দুই শিশুদের সেনাবাহিনীর সহায়তায় চিকিৎসা সহায়তা দেওয়া হবে। গত ১২ ডিসেম্বর দুর্গম শাশ্বত পারায় শীতের রাতে আগুন পোহাতে গিয়ে দুই শিশু অগ্নিদগ্ধ হয়।
What's Your Reaction?