বারডেমের চিকিৎসা নিয়ে যা জানালেন আল-আমিনের স্বজনরা

অগ্নিদগ্ধ কনটেন্ট ক্রিয়েটর আল-আমিনের যন্ত্রণা কিছুটা কমেছে। চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে আশঙ্কাজনক অবস্থা থেকে তার শারীরিক অবস্থা এখন উন্নতির পথে। বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসায় কৃতজ্ঞ আল-আমিনের পরিবার। গত ২৮ নভেম্বর সকালে ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কনটেন্ট বানাতে গিয়ে অসাবধানতায় অগ্নিদগ্ধ হন আল-আমিন। উপজেলার দাড়িয়াপুর ইটখলার মোড় সংলগ্ন কৃত্রিম চৌবাচ্চায় মাচা তৈরি করে আগুন পোহাতে পোহাতে গোসল করার ভিডিও ধারণ করছিলেন তিনি। এজন্য চৌবাচ্চায় পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়েছিলেন। পেট্রোলের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বড় শিখা তৈরি করে আগুন, সেই আঁচে দগ্ধ হন তিনি। আল-আমিনের সহকর্মী আজাদ হোসেন জনি আজ মঙ্গলবার জাগো নিউজকে বলেন, আল-আমিন এখন কিছুটা ভালো। তিনি সাড়া দিচ্ছেন। তার পাশে সার্বক্ষণিক একজন থাকছেন। বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসা ও আন্তরিকতায় তার পরিবার মুগ্ধ। তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো ঢাকায় চিকিৎসা নিতে আসিনি। এখানে এত ভালো চিকিৎসা দেয়, আমাদের কল্পনায় ছিল না।’ তিনি জানান, ডাক্তাররা আল-আমিনকে ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোগীর পরিবার ছাড়পত্র চাইলেও চিকিৎসকরা এখনই তাকে ছাড়তে চাননি। ময়মনসিংহ থেকে ফোনে আজাদ হোসেন জনি জানান, আল-আমিনের

বারডেমের চিকিৎসা নিয়ে যা জানালেন আল-আমিনের স্বজনরা

অগ্নিদগ্ধ কনটেন্ট ক্রিয়েটর আল-আমিনের যন্ত্রণা কিছুটা কমেছে। চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে আশঙ্কাজনক অবস্থা থেকে তার শারীরিক অবস্থা এখন উন্নতির পথে। বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসায় কৃতজ্ঞ আল-আমিনের পরিবার।

গত ২৮ নভেম্বর সকালে ময়মনসিংহের গৌরীপুরে কনটেন্ট বানাতে গিয়ে অসাবধানতায় অগ্নিদগ্ধ হন আল-আমিন। উপজেলার দাড়িয়াপুর ইটখলার মোড় সংলগ্ন কৃত্রিম চৌবাচ্চায় মাচা তৈরি করে আগুন পোহাতে পোহাতে গোসল করার ভিডিও ধারণ করছিলেন তিনি। এজন্য চৌবাচ্চায় পেট্রোল ঢেলে আগুন ধরিয়েছিলেন। পেট্রোলের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বড় শিখা তৈরি করে আগুন, সেই আঁচে দগ্ধ হন তিনি।

আল-আমিনের সহকর্মী আজাদ হোসেন জনি আজ মঙ্গলবার জাগো নিউজকে বলেন, আল-আমিন এখন কিছুটা ভালো। তিনি সাড়া দিচ্ছেন। তার পাশে সার্বক্ষণিক একজন থাকছেন। বারডেম হাসপাতালের চিকিৎসা ও আন্তরিকতায় তার পরিবার মুগ্ধ।

তিনি বলেন, ‘আমরা কখনো ঢাকায় চিকিৎসা নিতে আসিনি। এখানে এত ভালো চিকিৎসা দেয়, আমাদের কল্পনায় ছিল না।’ তিনি জানান, ডাক্তাররা আল-আমিনকে ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসা দিচ্ছেন। রোগীর পরিবার ছাড়পত্র চাইলেও চিকিৎসকরা এখনই তাকে ছাড়তে চাননি।

ময়মনসিংহ থেকে ফোনে আজাদ হোসেন জনি জানান, আল-আমিনের স্ত্রীও স্বামীর পাশে ছিলেন। তাদের তিন সন্তান। তৃতীয় সন্তানের দেখভালের জন্য তাকে ময়মনসিংহ ফিরে যেতে হয়েছে। তিনি বলেন, ‘আল-আমিন ভাইয়ের পাশে তার ভাই আছেন। আমি কিছুক্ষণের মধ্যে ঢাকায় রওয়ানা হবো। ভাই একটু উন্নতির দিকে।’

সামাজিক মাধ্যমের জন্য রসাত্মক সব কনটেন্ট বানিয়ে পরিচিতি পেয়েছিলেন ময়মনসিংহের গৌরীপুর উপজেলার আল-আমিন। শীতের শুরুতেই আগুন নিয়ে কনটেন্ট বানাতে গিয়ে দগ্ধ হলেন তিনি।

 

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow