বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা, যে দুই আসন পেলেন নুর ও রাশেদ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সাথে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি, যার আওতায় পটুয়াখালী-৩ আসনে নুরুল হক নুর এবং ঝিনাইদহ-৪ আসনে রাশেদ খানকে সমর্থন দিয়েছে দলটি। বুধবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান যে, গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে শক্তিশালী করতে এবং ঐক্য ধরে রাখতে গণঅধিকার পরিষদের এই দুই শীর্ষ নেতাসহ মোট ৭টি আসন শরিকদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। এই সমঝোতার আওতায় ঢাকা-১২ আসনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে জুনায়েদ সাকি, পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার এবং যশোর-৫ আসনে মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস বিএনপির সমর্থন পেয়েছেন। মির্জা ফখরুল স্পষ্ট করেছেন যে, এসব আসনে বিএনপি আলাদা কোনো প্রার্থী দেবে না এবং শরিক দলের প্রার্থীরা চাইলে ধানের শীষ প্রতীকে অথবা নিজ নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবেন। মূলত আন্দোলনের সংহতি বজায় রাখতেই এই নির্বাচনী কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মে

বিএনপির সঙ্গে সমঝোতা, যে দুই আসন পেলেন নুর ও রাশেদ

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে যুগপৎ আন্দোলনের শরিকদের সাথে আসন সমঝোতা চূড়ান্ত করেছে বিএনপি, যার আওতায় পটুয়াখালী-৩ আসনে নুরুল হক নুর এবং ঝিনাইদহ-৪ আসনে রাশেদ খানকে সমর্থন দিয়েছে দলটি। বুধবার গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এই তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি জানান যে, গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে শক্তিশালী করতে এবং ঐক্য ধরে রাখতে গণঅধিকার পরিষদের এই দুই শীর্ষ নেতাসহ মোট ৭টি আসন শরিকদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

এই সমঝোতার আওতায় ঢাকা-১২ আসনে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাইফুল হক, বগুড়া-২ আসনে নাগরিক ঐক্যের মাহমুদুর রহমান মান্না, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে জুনায়েদ সাকি, পিরোজপুর-১ আসনে জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার এবং যশোর-৫ আসনে মুফতি রশিদ বিন ওয়াক্কাস বিএনপির সমর্থন পেয়েছেন। মির্জা ফখরুল স্পষ্ট করেছেন যে, এসব আসনে বিএনপি আলাদা কোনো প্রার্থী দেবে না এবং শরিক দলের প্রার্থীরা চাইলে ধানের শীষ প্রতীকে অথবা নিজ নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে পারবেন। মূলত আন্দোলনের সংহতি বজায় রাখতেই এই নির্বাচনী কৌশল গ্রহণ করা হয়েছে বলে সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow