বিজয় দিবসে ‘গুণীজন সম্মাননা’ পেলেন ইকবাল মান্দ বানু
বাংলাদেশ সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের সহধর্মিণী এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সুরভি’র প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু সমাজ সেবায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘গুণীজন সম্মাননা’ পেয়েছেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি সোসাইটি তাকে ‘সম্মাননা স্মারক-২০২৫’ শীর্ষক এই সম্মান জানিয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি ৪নং খেলার মাঠে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক উৎসব’ উদযাপন অনুষ্ঠানে ইকবাল মান্দ বানুর পক্ষে সুরভীর প্রতিনিধিরা এই সম্মাননা গ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে ‘সুরভি’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, মো. শাহারিয়ার কবির, স্মৃতি আক্তার, মোহাম্মদ সোহেল, সামিনা আক্তার, রুবি আক্তার প্রমুখ। 'শান্তি সমৃদ্ধি ভালোবাসা’ স্লোগানকে ধারণ করে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনব্যাপি এই ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক উৎসব’ উদযাপিত হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমানের মা হলেন সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু। তিনি ১৯৭৯ সালে ‘সুরভি’ প্রতিষ্ঠা করেন। গত ৪৬ বছরে প্রায় ২৮ লাখ শিশু-কিশোরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেন। ইকবাল মান্দ বানু দেশের অবহেলিত এবং
বাংলাদেশ সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক নৌবাহিনী প্রধান রিয়ার অ্যাডমিরাল মাহবুব আলী খানের সহধর্মিণী এবং স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সুরভি’র প্রতিষ্ঠাতা সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু সমাজ সেবায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘গুণীজন সম্মাননা’ পেয়েছেন। মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি সোসাইটি তাকে ‘সম্মাননা স্মারক-২০২৫’ শীর্ষক এই সম্মান জানিয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) রাজধানীর ধানমন্ডি ৪নং খেলার মাঠে ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক উৎসব’ উদযাপন অনুষ্ঠানে ইকবাল মান্দ বানুর পক্ষে সুরভীর প্রতিনিধিরা এই সম্মাননা গ্রহণ করেন।
অনুষ্ঠানে ‘সুরভি’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন, মো. শাহারিয়ার কবির, স্মৃতি আক্তার, মোহাম্মদ সোহেল, সামিনা আক্তার, রুবি আক্তার প্রমুখ।
'শান্তি সমৃদ্ধি ভালোবাসা’ স্লোগানকে ধারণ করে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনব্যাপি এই ‘বিজয় মেলা ও সাংস্কৃতিক উৎসব’ উদযাপিত হয়।
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের সহধর্মিণী ডা. জুবাইদা রহমানের মা হলেন সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু। তিনি ১৯৭৯ সালে ‘সুরভি’ প্রতিষ্ঠা করেন। গত ৪৬ বছরে প্রায় ২৮ লাখ শিশু-কিশোরকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করেন।
ইকবাল মান্দ বানু দেশের অবহেলিত এবং সুবিধাবঞ্চিত শিশু-কিশোরদের যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে ‘সুরভি’র প্রতিষ্ঠাতা করেন।
১৯৭৯ সালের ১ ফেব্রুয়ারি মাত্র একজন ছাত্রী নিয়ে সুরভির যাত্রা শুরু হয়। বিগত ৪৬ বছরের কঠোর পরিশ্রমের ফলে ‘সুরভি’ অগণিত শিশু-কিশোরের জীবন উজ্জ্বল করেছে। ঝরাপাতার মতো তাদের পরিণতি না হয়ে বরং তারা শিক্ষার আলোয় আলোকিত হয়ে সুপ্রতিষ্ঠিত। এই সাফল্যে ‘সুরভি’ পরিবার আনন্দিত, আশান্বিত।
ইকবাল মান্দ বানু রচিত কবিতা সমগ্রের প্রথম কবিতা ‘ঝরাপাতা’। সমাজের অগণিত অবহেলিত শিশু-কিশোর যেন ঝরাপাতার মতন। তাদের সঠিক পথ দেখিয়ে যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলাই তার জীবনের লক্ষ্য।
What's Your Reaction?