বিজয় দিবসে যুদ্ধজাহাজে কামান চালাল শিক্ষার্থীরা

মহান বিজয় দিবসে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বানৌজা কুশিয়ারা (যুদ্ধ জাহাজ) দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ফলে বাস্তবে এই বাহিনীর দেশ রক্ষায় দায়িত্ব ও প্রত্যক্ষ যুদ্ধ কৌশলে ব্যবহৃত কামান দেখতে ভিড় করছেন নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ।  এ ছাড়া জাহাজে স্থাপিত কামান চালনায় প্রশিক্ষিত নৌ সদস্যদের হাত ধরে কৃত্রিম গোলা ছোড়ার মিশনে অংশ নেয় আগত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিশু শিক্ষার্থীরা। এসময় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে বাহিনীর রণকৌশল ও ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ দেখে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার কথা বলেন আগন্তুকরা। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর পায়রার সার্ভিস জেটিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বানৌজা কুশিয়ারা নামের এই যুদ্ধজাহাজ জনসাধারণের দর্শনের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।  এই জাহাজ দেখতে আসা বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ পটুয়াখালী বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী নাবীল বলেন, ‘পাঠ্যবই এবং টেলিভিশনের পর্দায় এই যুদ্ধজাহাজ সম্বন্ধে কিছুটা জানতে পেরেছি। তবে আজ এখানে এসে নিজ চোখে দেখেছি এবং দেশের তরে তাদের দায়িত্ব কতটুকু তা অনুভব করতে পারছি।’

বিজয় দিবসে যুদ্ধজাহাজে কামান চালাল শিক্ষার্থীরা

মহান বিজয় দিবসে পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বানৌজা কুশিয়ারা (যুদ্ধ জাহাজ) দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত করে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ। ফলে বাস্তবে এই বাহিনীর দেশ রক্ষায় দায়িত্ব ও প্রত্যক্ষ যুদ্ধ কৌশলে ব্যবহৃত কামান দেখতে ভিড় করছেন নানান শ্রেণি-পেশার মানুষ। 

এ ছাড়া জাহাজে স্থাপিত কামান চালনায় প্রশিক্ষিত নৌ সদস্যদের হাত ধরে কৃত্রিম গোলা ছোড়ার মিশনে অংশ নেয় আগত বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিশু শিক্ষার্থীরা। এসময় প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে বাহিনীর রণকৌশল ও ব্যবহৃত যন্ত্রাংশ দেখে দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ হওয়ার কথা বলেন আগন্তুকরা।

মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) দুপুর ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত দেশের তৃতীয় সমুদ্রবন্দর পায়রার সার্ভিস জেটিতে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর বানৌজা কুশিয়ারা নামের এই যুদ্ধজাহাজ জনসাধারণের দর্শনের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। 

এই জাহাজ দেখতে আসা বাংলাদেশ নৌবাহিনী স্কুল অ্যান্ড কলেজ পটুয়াখালী বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থী নাবীল বলেন, ‘পাঠ্যবই এবং টেলিভিশনের পর্দায় এই যুদ্ধজাহাজ সম্বন্ধে কিছুটা জানতে পেরেছি। তবে আজ এখানে এসে নিজ চোখে দেখেছি এবং দেশের তরে তাদের দায়িত্ব কতটুকু তা অনুভব করতে পারছি।’

উত্তর লালুয়া ইউসি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী জিসান বলেন, ‘অনেকদিন যুদ্ধজাহাজ দেখার স্বপ্ন ছিল। আজ এখানে এসে খুব ভালো লাগছে। দেশমাতৃকা রক্ষায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এই যুদ্ধাস্ত্র এবং তাদের অবিচল ভাবনা আমাকে গর্বিত করেছে।’ ভবিষ্যতে এই বাহিনীর সদস্য হওয়ার স্বপ্ন রয়েছে তার।

যুদ্ধজাহাজ কুশিয়ারার অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কমান্ডার জাহিদুল ইসলাম কালবেলাকে বলেন, ‘আজকের এই দিনে জনসাধারণের জন্য জাহাজটি উন্মুক্ত করায় সাধারণ মানুষ ও নৌবাহিনীর মধ্যে সম্পর্কের উন্নয়ন হচ্ছে। নতুন প্রজন্মে আমাদের সম্বন্ধে জানতে পারছে এবং দেশ গঠন ও দেশ সেবায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগদানের জন্য উদ্বুদ্ধ হবে বলে তিনি আশা ব্যক্ত করেন।’

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow