বিডার অনুমতি ছাড়াই বিদেশি ঋণে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ

শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য বড় স্বস্তির খবর দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলধনী পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে দীর্ঘ প্রক্রিয়া আর মানতে হবে না। এখন থেকে তিন বছরের মেয়াদে বিদেশি ঋণ নিয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম সরাসরি আমদানি করা যাবে। এজন্য আর বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) অনুমোদন লাগবে না। বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে। খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, নতুন এ উদ্যোগ শিল্পখাতের আমদানি প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে সহজ করবে। নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিডার বৈদেশিক ঋণ কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই শিল্পবান্ধব ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আগে কেবল নতুন যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে এই দীর্ঘমেয়াদি ক্রেডিট সুবিধা পাওয়া যেত। এখন থেকে জাহাজ, বিভিন্ন সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতিসহ নানা ধরনের মূলধনী পণ্য তিন বছর মেয়াদি কিস্তিতে আমদানি করা যাবে। বিদেশি সরবরাহকারী বা ব্যাংক—উভয় পক্ষ থেকেই এই ঋণ নেওয়া যাবে। উদ্যোক্তারা বলছেন, সিদ্ধান্তটি আমদানির জটিলতা কমাবে এবং প্রয়োজনীয় মূলধনী পণ্য দ্রুত সংগ্রহে সহায়তা করবে, যা উৎপাদন বৃদ্ধি ও শিল্পের প্রসারে গুরুত

বিডার অনুমতি ছাড়াই বিদেশি ঋণে মূলধনী যন্ত্রপাতি আমদানির সুযোগ

শিল্প উদ্যোক্তাদের জন্য বড় স্বস্তির খবর দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। মূলধনী পণ্য আমদানির ক্ষেত্রে দীর্ঘ প্রক্রিয়া আর মানতে হবে না। এখন থেকে তিন বছরের মেয়াদে বিদেশি ঋণ নিয়ে প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও সরঞ্জাম সরাসরি আমদানি করা যাবে। এজন্য আর বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) অনুমোদন লাগবে না।

বুধবার (১০ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা ও নীতি বিভাগ এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করে। খাত সংশ্লিষ্টদের মতে, নতুন এ উদ্যোগ শিল্পখাতের আমদানি প্রক্রিয়া উল্লেখযোগ্যভাবে সহজ করবে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, বিডার বৈদেশিক ঋণ কমিটির সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের অংশ হিসেবেই এই শিল্পবান্ধব ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। আগে কেবল নতুন যন্ত্রপাতি আমদানির ক্ষেত্রে এই দীর্ঘমেয়াদি ক্রেডিট সুবিধা পাওয়া যেত। এখন থেকে জাহাজ, বিভিন্ন সরঞ্জাম, যন্ত্রপাতিসহ নানা ধরনের মূলধনী পণ্য তিন বছর মেয়াদি কিস্তিতে আমদানি করা যাবে। বিদেশি সরবরাহকারী বা ব্যাংক—উভয় পক্ষ থেকেই এই ঋণ নেওয়া যাবে।

উদ্যোক্তারা বলছেন, সিদ্ধান্তটি আমদানির জটিলতা কমাবে এবং প্রয়োজনীয় মূলধনী পণ্য দ্রুত সংগ্রহে সহায়তা করবে, যা উৎপাদন বৃদ্ধি ও শিল্পের প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

সংশ্লিষ্টদের মতে, নতুন নিয়ম শিল্প ও উৎপাদন খাতে গতি আনবে, পাশাপাশি দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা ও নতুন বিনিয়োগকে আরও উৎসাহিত করবে।

ইএআর/এমএমকে/জেআইএম

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow