বুয়েট বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে ঢাবির আরও ৫ হলে কারিগরি পরিদর্শন
ভূমিকম্প পরবর্তী ঝুঁকি মূল্যায়নের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ প্রকৌল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিশেষজ্ঞ সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কারিগরি সাব-কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও পাঁচটি আবাসিক হল ও হোস্টেল পরিদর্শন করেছে। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিশেষজ্ঞ দলটি হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল, শামসুন নাহার হল, ড. কুদরাত-ই-খুদা হোস্টেল, অ্যাথলেট সুলতানা কামাল হোস্টেল এবং কবি সুফিয়া কামাল হল পরিদর্শন করে। পরিদর্শনকালে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক আহমেদ, অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট হলের প্রাধ্যক্ষ, ওয়ার্ডেন, আবাসিক শিক্ষক, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তরের কর্মকর্তা এবং ডাকসু ও হল সংসদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে সভাপতি করে এর আগে ভূমিকম্প পরবর্তী বিভিন্ন হল ও ভবনের কারিগরি নিরীক্ষণ, মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের জন্য সেন্ট্রাল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অধীনে চারটি সাব-কমিটি কাজ করছে। যার মধ্যে বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত দলটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সব আবাসিক হল ও ভবন পরিদর্শন শেষ করার লক্ষ্যে কাজ চালি
ভূমিকম্প পরবর্তী ঝুঁকি মূল্যায়নের অংশ হিসেবে বাংলাদেশ প্রকৌল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) বিশেষজ্ঞ সদস্যদের সমন্বয়ে গঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কারিগরি সাব-কমিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আরও পাঁচটি আবাসিক হল ও হোস্টেল পরিদর্শন করেছে।
বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) বিশেষজ্ঞ দলটি হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল, শামসুন নাহার হল, ড. কুদরাত-ই-খুদা হোস্টেল, অ্যাথলেট সুলতানা কামাল হোস্টেল এবং কবি সুফিয়া কামাল হল পরিদর্শন করে।
পরিদর্শনকালে বুয়েটের পুরকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. ইশতিয়াক আহমেদ, অধ্যাপক ড. নজরুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ট হলের প্রাধ্যক্ষ, ওয়ার্ডেন, আবাসিক শিক্ষক, বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল দপ্তরের কর্মকর্তা এবং ডাকসু ও হল সংসদের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে সভাপতি করে এর আগে ভূমিকম্প পরবর্তী বিভিন্ন হল ও ভবনের কারিগরি নিরীক্ষণ, মূল্যায়ন ও মনিটরিংয়ের জন্য সেন্ট্রাল কো-অর্ডিনেশন কমিটি গঠন করা হয়। কমিটির অধীনে চারটি সাব-কমিটি কাজ করছে। যার মধ্যে বুয়েটের বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত দলটি দ্রুততম সময়ের মধ্যে সব আবাসিক হল ও ভবন পরিদর্শন শেষ করার লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
পরিদর্শন শেষে কারিগরি মূল্যায়ন প্রতিবেদন সবার জন্য উন্মুক্ত করা হবে বলে জানানো হয়েছে। প্রকৌশল দপ্তর ও সংশ্লিষ্ট হলে এসব প্রতিবেদন সংরক্ষিত থাকবে। মূল্যায়নে কোনো ভবনে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থা শনাক্ত হলে শিক্ষার্থীদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হবে।
এফএআর/এমএমকে
What's Your Reaction?