মাদারীপুরে মোটরসাইকেল-নসিমন সংঘর্ষে প্রাণ গেলো দুই বন্ধুর
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল ও ইঞ্জিন চালিত নসিমনের মুখোমুখি সংঘর্ষে গুরুতর আহত দুই বন্ধু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাদের মৃত্যু হয়। রাতে তাদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে এনে দাফন করা হয়। এর আগে এদিন দুপুরে মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট-কবিরাজপুর সড়কের চাঁনপট্টি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহতরা হলেন- রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ইউনিয়নের চাঁনপট্টি এলাকার সিদ্দিক খালাসীর ছেলে রাজন খালাসী (১৭) ও হান্নান মল্লিকের ছেলে ইমন মল্লিক (১৯)। তারা দুইজন বন্ধু ছিলেন। পারিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজন ও ইমন দুইজনই মাদারীপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার কালামৃধা বাজারে ফার্নিচার দোকানে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে খাবার খাওয়ার জন্য বাড়িতে আসেন। পরে মোটরসাইকেল নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা টেকেরহাটগামী একটি নসিমনের (ইঞ্জিন চালিত টমটম) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় মোটরসাইকেলটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং রাজন ও তার বন্ধু ইমন গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে সেখান থেকে আশ
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল ও ইঞ্জিন চালিত নসিমনের মুখোমুখি সংঘর্ষে গুরুতর আহত দুই বন্ধু চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রাতে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তাদের মৃত্যু হয়। রাতে তাদের মরদেহ গ্রামের বাড়িতে এনে দাফন করা হয়। এর আগে এদিন দুপুরে মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার টেকেরহাট-কবিরাজপুর সড়কের চাঁনপট্টি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- রাজৈর উপজেলার কবিরাজপুর ইউনিয়নের চাঁনপট্টি এলাকার সিদ্দিক খালাসীর ছেলে রাজন খালাসী (১৭) ও হান্নান মল্লিকের ছেলে ইমন মল্লিক (১৯)। তারা দুইজন বন্ধু ছিলেন।
পারিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাজন ও ইমন দুইজনই মাদারীপুরের সীমান্তবর্তী এলাকা ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলার কালামৃধা বাজারে ফার্নিচার দোকানে কাজ করতেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে খাবার খাওয়ার জন্য বাড়িতে আসেন। পরে মোটরসাইকেল নিয়ে দোকানে যাওয়ার পথে বিপরীত দিক থেকে আসা টেকেরহাটগামী একটি নসিমনের (ইঞ্জিন চালিত টমটম) মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এসময় মোটরসাইকেলটি দুমড়ে মুচড়ে যায় এবং রাজন ও তার বন্ধু ইমন গুরুতর আহত হয়। পরে তাদের উদ্ধার করে প্রথমে রাজৈর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে সেখান থেকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনের মৃত্যু হয়।
নিহত রাজনের প্রতিবেশী মো. ফরিদ ঘটনা নিশ্চিত করে বলেন, আমি রাজনকে রাজৈর হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছিলাম। পরে সেখান থেকে অবস্থার অবনতি হলে ফরিদপুর নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দুজনই মারা যায়। রাতে দুজনের মরদেহ বাড়িতে দাফন করা হয়েছে।
রাজৈর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মাসুদ খান বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজখবর নেওয়া হবে।
আয়শা সিদ্দিকা আকাশী/এমএন/এমএস
What's Your Reaction?