মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। বুধবার (১৯ নভেম্বর) এই গেজেট জারি করা হয়। অধ্যাদেশে বলা হয়, মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন ও প্রতিস্থাপনের জন্য আগের আইনের বিধান অপ্রতুল। মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন ও প্রতিস্থাপন সহজীকরণ, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহার রোধ ও অবৈধ পাচার রোধ করতে আগের আইন রহিত করে একটি যুগোপযোগী অধ্যাদেশ প্রণয়ন করা সমীচীন। সেজন্য সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এই অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন। এর আগে ১৭ জুলাই প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের ৩৪তম বৈঠকে ‘মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’- এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এতে সভাপতিত্ব করেন। নতুন এই অধ্যাদেশের ফলে অঙ্গ প্রতিস্থাপনটা খুব সহজ হবে। আগে যেমন ছিল অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য খুবই কাছের যেমন ভাই, বোন, বাবা-মা থেকে নিতে পারতেন, এখন এটাকে একটু সম্প্রসারণ করা হয়েছে। অঙ্গ দান করার ক্ষেত্রে পরিধি বাড়ানো হয়েছে। নতুন করে ভাতিজা, ভাগিনা যুক্ত করা হয়েছে। তারাও অঙ্গদান করতে পারবে না। এর ফলে বাংলা

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ জারি

মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫ জারি করেছে সরকার। বুধবার (১৯ নভেম্বর) এই গেজেট জারি করা হয়।

অধ্যাদেশে বলা হয়, মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন ও প্রতিস্থাপনের জন্য আগের আইনের বিধান অপ্রতুল। মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন ও প্রতিস্থাপন সহজীকরণ, ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ব্যবহার রোধ ও অবৈধ পাচার রোধ করতে আগের আইন রহিত করে একটি যুগোপযোগী অধ্যাদেশ প্রণয়ন করা সমীচীন। সেজন্য সংবিধানের ৯৩ (১) অনুচ্ছেদে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে রাষ্ট্রপতি এই অধ্যাদেশ প্রণয়ন ও জারি করলেন।

এর আগে ১৭ জুলাই প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের ৩৪তম বৈঠকে ‘মানবদেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ সংযোজন অধ্যাদেশ, ২০২৫’- এর খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস এতে সভাপতিত্ব করেন।

নতুন এই অধ্যাদেশের ফলে অঙ্গ প্রতিস্থাপনটা খুব সহজ হবে। আগে যেমন ছিল অঙ্গ প্রতিস্থাপনের জন্য খুবই কাছের যেমন ভাই, বোন, বাবা-মা থেকে নিতে পারতেন, এখন এটাকে একটু সম্প্রসারণ করা হয়েছে। অঙ্গ দান করার ক্ষেত্রে পরিধি বাড়ানো হয়েছে। নতুন করে ভাতিজা, ভাগিনা যুক্ত করা হয়েছে। তারাও অঙ্গদান করতে পারবে না।

এর ফলে বাংলাদেশের অনেককেই এখন কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্টের জন্য আর বিদেশে যাওয়া লাগবে না। বাংলাদেশের হাসপাতালগুলোও এই সার্ভিস দিতে পারবেন।

আরএমএম/এমআইএইচএস

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow