মালয়েশিয়ায় অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ গ্রেপ্তার ১৩৯

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে একাধিক স্থানে অনৈতিক কার্যকলাপের দায়ে ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ ১৩৯ অনিবন্ধিত অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন।  রোববার (০৭ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ (জেআইএম) জালাল এমবি ও জালান পুডুর ১৩টি স্থানে স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৩০ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে। এ সময়  ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ গ্রেপ্তার ১৩৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১১২ নারী এবং ২৭ পুরুষ রয়েছে যাদের বয়স ২০ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তার হওয়া নারীরা সবাই যৌন কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে ।  সংবাদ সম্মেলনে ইমিগ্রেশন ইনফোর্সমেন্ট বিভাগের পরিচালক বাসরি ওথামান বলেন, একই স্থান থেকে ২০ স্থানীয় পুরুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সবাই পতিতাবৃত্তিদের দলনেতা হিসেবে কাজ করত বলে ধারণা করা হচ্ছে।  গ্রেপ্তার বিদেশিদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার ৩ পুরুষ ও ৪২ নারী, ভিয়েতনামের ১৭ নারী ও আট পুরুষ, বাংলাদেশের ৪৩ নারী ও ১০ পুরুষ, ভারতের ৩ পুরুষ ও এক নারী, শ্রীলঙ্কার এক নারী, নেপালের তিন পুরুষ ও ১ নারী এবং মিয়ানমারের ১ নারী।  স্থানীয় সাংবাদিক

মালয়েশিয়ায় অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ গ্রেপ্তার ১৩৯

মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালালামপুরে একাধিক স্থানে অনৈতিক কার্যকলাপের দায়ে ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ ১৩৯ অনিবন্ধিত অভিবাসীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন। 

রোববার (০৭ ডিসেম্বর) মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগ (জেআইএম) জালাল এমবি ও জালান পুডুর ১৩টি স্থানে স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৩০ মিনিট থেকে দুপুর ১টা ৩০ মিনিট পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করে। এ সময়  ৪৩ বাংলাদেশি নারীসহ গ্রেপ্তার ১৩৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে ১১২ নারী এবং ২৭ পুরুষ রয়েছে যাদের বয়স ২০ থেকে ৬৫ বছরের মধ্যে। গ্রেপ্তার হওয়া নারীরা সবাই যৌন কর্মী হিসেবে কর্মরত ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে । 

সংবাদ সম্মেলনে ইমিগ্রেশন ইনফোর্সমেন্ট বিভাগের পরিচালক বাসরি ওথামান বলেন, একই স্থান থেকে ২০ স্থানীয় পুরুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা সবাই পতিতাবৃত্তিদের দলনেতা হিসেবে কাজ করত বলে ধারণা করা হচ্ছে। 

গ্রেপ্তার বিদেশিদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার ৩ পুরুষ ও ৪২ নারী, ভিয়েতনামের ১৭ নারী ও আট পুরুষ, বাংলাদেশের ৪৩ নারী ও ১০ পুরুষ, ভারতের ৩ পুরুষ ও এক নারী, শ্রীলঙ্কার এক নারী, নেপালের তিন পুরুষ ও ১ নারী এবং মিয়ানমারের ১ নারী। 

স্থানীয় সাংবাদিকদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ১০ থেকে ১৫টি কক্ষ ছিল, যেখানে স্থানীয় বাড়ির মালিকরাও জড়িত বলে প্রথমিক তদন্তে জানা যায়। 

এসব অনৈতিক কর্মকাণ্ডে কোনো সিন্ডিকেট আছে কিনা জেআইএম এ বিষয়ে তদন্ত করছে। গ্রেপ্তার স্থানীয় নাগরিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে স্থানীয় আইন অনুযায়ী তাদের শাস্তি দেওয়া হবে। এরই মধ্যে এ ঘটনার দ্রুত তদন্ত শুরু করেছে ইমিগ্রেশন বিভাগ।

What's Your Reaction?

like

dislike

love

funny

angry

sad

wow